অপ্রচলিত ও অজনপ্রিয় খেলা হলেও দক্ষিণ এশিয়ান গেমসে পদক আসে উশুতে। পৃষ্ঠপোষকতাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত উশু। এরপরও সীমিত সাধ্যের মধ্যে এগিয়ে যাওয়ার প্রয়াস পিছিয়ে পড়া এ ফেডারেশনের। 

২৯টি জেলা-বিভাগ এবং চারটি সার্ভিসেস দলের চার শতাধিক উশুকারে নিয়ে বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে জাতীয় উশু প্রতিযোগিতা, যার মধ্যে সান্দা ও থাউলু ইভেন্টে খেলবেন ২৩১ জন পুরুষ ও ১১০ জন নারী উশুকা। 

মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় চার দিনব্যাপী প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করবেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। 

মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান উশু ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেন। জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপের মধ্য দিয়ে ভালো কিছু করার প্রত্যয় তার। 

তিনি বলেন, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপে যারা ভালো করবে, তাদের আমরা ভবিষ্যতে ক্যাম্পে নেব। চলমান করোনা পরিস্থিতিতে শরীর-নির্ভর এ খেলা কতটুকু স্বাস্থ্য সচেতনভাবে হয় সেটাই দেখার বিষয়। 

এজেড/আরএইচ