ফোন হ্যাক হওয়া নিয়ে চিন্তার শেষ নেই অনেকেরই। কীভাবে হ্যাক হলো, তা বুঝে উঠতে একের পর এক পরীক্ষা নিরীক্ষা করলেও কোনো সুরাহা হয় না। আবার এ কথাও অনেককে বলতে শুনেছেন, ফোনে ভাইরাস অ্যাটাক হয়েছে। কিন্তু কোথা থেকে এলো এই ভাইরাস, তাও জানেন কি?

আমরা বেশিরভাগ সময়ই স্মার্টফোন ব্যবহার করি। কিন্তু আমাদের ব্যক্তিগত কিছু ভুলের কারণে ডিভাইসে ভাইরাস প্রবেশ করে। এমনকি এতে বিভিন্ন সমস্যাও দেখা যায়। ফোন গরম হয়ে যাওয়া, ধীরে কাজ করাসহ এমন অনেক কিছুই। কিন্তু এবার এই প্রশ্নের উত্তর জেনে নিন, যে ফোনে ভাইরাস কীভাবে প্রবেশ করে। এর পাঁচটা কারণ আপনাকে জানানো হবে।

অজানা লিংক

মাঝে মাঝে কিছু অজানা লিংকে ক্লিক করে অনেকেই। আর এই অজানা লিংকে ক্লিক করলেই হতে পারে বিপদ। এমন অনেক লিংক থাকে, যা ফোনের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক। অজানা লিংকগুলো আপনার ডিভাইসে ভাইরাসও ইনস্টল করতে পারে। তাই ভুল করেও অজানা লিংকে ক্লিক করবেন না।

ই-মেইলের মাধ্যমে

আপনি যদি কোনো অজানা ইমেল, মেসেজ পান বা কোনো ব্যক্তি হোয়াটসঅ্যাপে লিংক শেয়ার করে, যেমন ধরুন কোনো অফারের লিংক, কোনো সিনেমার লিংক। তাহলে আগেই সেই অজানা লিংকে ক্লিক করার মতো ভুল করবেন না।

জাল সাইটে প্রবেশ

ভুল করেও কোনো সন্দেহজনক সাইট ভিজিট করবেন না। এতে বিরাট বড় বিপদ ডেকে আনবেন। কারণ জাল সাইটগুলোতে ম্যালওয়ার সেট করে থাকে। ম্যালওয়ার হলো এক ধরনের ভাইরাস। আর এই ধরনের জাল সাইট ভিজিট করার পর যে কোনো লিংকে ক্লিক করলে আপনার ডিভাইসে ভাইরাস আসার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

এপিকে ফাইলের সাহায্যে

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল প্লে স্টোর আছে। আপনি যদি প্লে স্টোরে কোনো অ্যাপ খুঁজে না পান, তাহলে কোনো তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে এপিকে ফাইলের সাহায্যে অ্যাপটি ইনস্টল করবেন না। 

ওয়াইফাইয়ের সমস্যাতেও হতে পারে

অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় বিনামূল্যের ওয়াইফাই কানেক্ট করে নেয়। হোটেল বা রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিনামূল্যে ওয়াইফাই কানেক্ট করবেন না। এতে বিভিন্ন ভাইরাস আপনার ফোনে ঢুকে যেতে পারে।

কেএ