ব্রহ্মপুত্র পাড়ের মানুষকে আর কাঁদতে হবে না: গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেছেন, ব্রহ্মপুত্রের বাঁম ও ডানতীরের নদী পাড়ের মানুষকে আর কাঁদতে হবে না। ব্রহ্মপুত্রের দু’পাশের যে সব স্থানে ভাঙন ছিল, সে সব স্থানে ৩৭৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার কাজ চলমান রয়েছে। যেখানে নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে, সেখানে জরুরি ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলানো শুরু করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, একনেকে চিলমারী নৌ-বন্দর নির্মাণের জন্য ২৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। ডিজাইন ইউনিট পরিদর্শন করে ডিজাইন করা হবে। এরপর টেন্ডার আহ্বান করা হবে। এসব কাজ ও নৌ-বন্দরের কাজ শেষ হলে কুড়িগ্রামের রৌমারী, চিলমারী ও রাজিবপুর উপজেলার নদী পাড়ের মানুষকে আর কাঁদতে হবে না।
রোববার (৪ জুলাই) দুপুরে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের ভাঙনকবলিত ঘুঘুমার নামক এলাকার ব্রহ্মপুত্রের বাঁমতীরে জিও ব্যাগ ফেলে উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন।
পরে তিনি রৌমারী উপজেলা খেদাইমারী, বলদমারা, চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ও রাজিবপুরের কোদালকাটির ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পাউবোর রংপুর বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রসাদ ঘোঁষ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুস শহীদ, কুড়িগ্রাম পাউবোর নিবার্হী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, উপ-প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, রাজিবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আকবর হোসেন হিরো, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার প্রমুখ।
জুয়েল রানা/এমএসআর