ভর্তি পরীক্ষার ‘ইংরেজি’ প্রশ্ন অত্যন্ত কঠিন, প্রধান পরীক্ষকের পদত্যাগ

দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন অত্যন্ত কঠিন হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে তীব্র চাপে পড়ে পদত্যাগ করেছেন প্রধান পরীক্ষক।
দেশটির এ ভর্তি পরীক্ষা স্থানীয়ভাবে ‘সুনেয়ুং’ নামে পরিচিত। অনেক বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ায় এ পরীক্ষার কুখ্যাতি রয়েছে। ভালো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে এ পরীক্ষায় পাস করতেই হয়। যারা কঠিন এ পরীক্ষায় পাস করতে পারেন তাদের পরবর্তীতে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠনের সুযোগ তৈরি হয়। এমনকি বিয়ের ক্ষেত্রেও এটি অবদান রাখে।
এ বছরের পরীক্ষায় যেসব পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন তাদের ৩ শতাংশেরও কম ইংরেজি পরীক্ষায় পাস করতে পেরেছেন। যা ২০১৮ সালে শুরু হওয়া গ্রেডিং পদ্ধতির মধ্যে সর্বনিম্ন।
শিক্ষার্থীদের ৪৫টি প্রশ্নের উত্তর দিতে ৭০ মিনিট সময় দেওয়া হয়। এরমধ্যে একটি প্রশ্নে রাজনৈতিক দার্শনিক ইমানুয়েল কান্ত এবং থমাস হোবসের আইনের নিয়ম নিয়ে যে দর্শন আছে সেটি পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়। আরেক প্রশ্নে তাদের সময় ও ঘড়ির প্রকৃতি বর্ণনা করতে বলা হয়। আরেক প্রশ্নে বলা হয় ভিডিও গেমসের অবতারে অস্তিত্বকে কিভাবে অ্যাপ্লাই করা যায়।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
এমটিআই