ভর্তুকি নেই নিয়ন্ত্রণও নেই

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
আগের ভোটের সবাই বাদ, ‘যোগ্য’ নতুন ডিসি খুঁজে পাচ্ছে না সরকার
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আর মাত্র তিন মাস পরই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী মাস ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই ঘোষণা করা হতে পারে নির্বাচনের তফসিল। তবে নির্বাচনের আগে জেলাগুলোতে জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছে সরকার। খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না প্রয়োজনীয় সংখ্যক যোগ্য কর্মকর্তা।
যুগান্তর
তীব্র অর্থ সংকটে সরকার
তীব্র আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজস্ব আদায় হ্রাস, বিগত সরকারের নেওয়া ঋণ পরিশোধ বৃদ্ধি এবং মূল্যস্ফীতির কারণে পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যাওয়া-এ তিন কারণে মূলত এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এই সংকট মোকাবিলা করে সামনে এগোতে ও সরকারের পরিকল্পিত চলতি ব্যয় মেটাতেও ঋণের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। আর্থিক দুরবস্থার কারণে সরকার কৃচ্ছ সাধনের নীতি গ্রহণ করেছে। উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় একেবারেই কম। এরপরও অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের ঋণ বাড়ছে। অন্যদিকে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ কমে যাচ্ছে। সরকারি খাতের ঋণ বাড়ায় সার্বিকভাবে অভ্যন্তরীণ ঋণপ্রবাহ সামান্য বেড়েছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সূচকগুলোর হালনাগাদ তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রথম আলো
তিন কারণে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে, অক্টোবরের বৃষ্টিও ভোগাবে
‘রোগতাত্ত্বিক ত্রিভুজ’ বলে জনস্বাস্থ্যে একটি পরিভাষার ব্যবহার আছে। এই ত্রিভুজের তিন বাহুর একটি হলো জীবাণু (ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে মশা), একটি রোগী এবং তৃতীয়টি পরিবেশ। এই তিনটির একটিও যদি নিয়ন্ত্রণে আসে, তবে রোগ বৃদ্ধির প্রবণতা কমানো যায়।
গতকাল শুক্রবার শেষ হলো অক্টোবর মাস। এ মাসে ডেঙ্গু রোগী বেড়েছে, এডিস মশার বিস্তার কমেনি এবং জীবাণু সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশ যেমন বৃষ্টিও ছিল। পরিবেশের অন্য উপাদান যেমন শহরাঞ্চলে নোংরা ও আবর্জনা। এ ক্ষেত্রেও কোনো উন্নতি হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু থেকে মুক্তির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
বণিক বার্তা
সোনাদিয়া দ্বীপে রয়েছে সাত লাখ টন মূল্যবান খনিজ সম্পদ
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার ছোট্ট দ্বীপ সোনাদিয়া। ম্যানগ্রোভ ও উপকূলীয় বনের সমন্বয়ে গঠিত দ্বীপটির আয়তন নয় বর্গকিলোমিটার। চারদিক দিয়ে জলরাশিতে আচ্ছাদিত এ ভূখণ্ডে মিলেছে ভারী প্রাকৃতিক খনিজ ইলমেনাইট, ম্যাগনেটাইট, গারনেট, জিরকন, রুটাইল ও মোনাজাইট। সোনাদিয়ায় এ ধরনের মূল্যবান খনিজ সম্পদের পরিমাণ আনুমানিক সাত লাখ টন। তবে গারনেট ও ইলমেনাইটের আধিক্যই সবচেয়ে বেশি। মূল্যবান এ সম্পদের আর্থিক হিসাব না মিললেও বাণিজ্যিকভাবে তা উত্তোলন করা গেলে দেশের অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা দেবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ভূতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা।
যুগান্তর
বাছাইয়ে বাদ পড়া পর্যবেক্ষক সংস্থা ফের নিবন্ধন প্রক্রিয়ায়
যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পড়েছে এবং নির্ধারিত সময়ে আবেদন করেনি—এমন অন্তত ২৫টি স্থানীয় পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার প্রক্রিয়ায় নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এরই অংশ হিসাবে ওইসব সংস্থার সার্বিক কার্যক্রম, প্রতিষ্ঠানসংশ্লিষ্টদের রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, তাদের নামে মামলা বা অন্য কোনো নেতিবাচক কার্যক্রম রয়েছে কিনা-তা খতিয়ে দেখছে ইসি।
বণিক বার্তা
মাধ্যমিকে প্রশিক্ষিত শিক্ষকের হার বাড়লেও দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন
দেশের মাধ্যমিক স্তরে বিগত দুই বছরের তুলনায় প্রশিক্ষিত শিক্ষকের হার বেড়েছে। বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) তথ্য অনুযায়ী, এ স্তরে মোট শিক্ষক রয়েছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ৫১৮ জন। তাদের মধ্যে ৭১ দশমিক ৮৬ শতাংশই প্রশিক্ষিত, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশীয় পয়েন্ট বেশি। তবে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন এবং শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রশিক্ষিত শিক্ষকের হার বাড়লেও প্রশিক্ষণের মান এবং শিক্ষকদের দক্ষতা নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন।
প্রথম আলো
নমনীয় এনসিপি, নির্বাচন–গণভোট একই দিনে হলেও মেনে নেবে
গণভোটের সময় নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান এখন পর্যন্ত অনেকটাই নমনীয়। দলটির একাধিক সূত্র বলছে, জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হলেও তারা মেনে নেবে। আবার জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করার ক্ষেত্রেও তাদের আপত্তি নেই।
যুগান্তর
গরিবের সঙ্গে ধোঁকাবাজি
ঘরবাড়ি-জমি সবই আছে। তবুও নিজেদের ভূমিহীন দেখিয়ে মুজিববর্ষে আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছিলেন পটুয়াখালীর বাউফলের শাহ আলম ব্যাপারী, মমিন হাওলাদার ও বশির। তবে নির্মাণের পরপরই তাদের নামে বরাদ্দ দেওয়া ঘর ধসে পড়েছে। একই এলাকার পারভেজ, বজলু তালুকদার, মজিবর প্যাদা, বশির হাওলাদার, অজিবর প্যাদা, মানিক খান ও চুন্নু হাওলাদারসহ অনেক সচ্ছল ব্যক্তির নামে ওই প্রকল্পে ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
প্রথম আলো
৭,৫০০ চিকিৎসকের পদোন্নতি হচ্ছে, স্বাচিপ সদস্যরা বাদ
নিয়মিত পদোন্নতি থেকে বেশ কিছু চিকিৎসক বাদ পড়েছেন। পাশাপাশি সুপারনিউমারারি পদেও কয়েক শ চিকিৎসক পদোন্নতি পাননি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, পদোন্নতি না পাওয়া চিকিৎসকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। বাস্তবে দলীয় রাজনীতি থেকে মুক্ত হতে পারছে না চিকিৎসা খাত।
বণিক বার্তা
সাতক্ষীরা থেকে পাঁচ বছরে বিদেশ গেছেন ৩০ হাজারেরও বেশি
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নদীভাঙন, ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ। সহায়-সম্পদ হারানোর পাশাপাশি সুপেয় পানির সংকট, চিকিৎসার অভাব, লবণাক্ততা বৃদ্ধি ও জীবিকার সংকট মানুষের জীবনযাত্রা ও পরিবেশকে আরো বিষিয়ে তুলেছে। দিন দিন বাড়ছে উদ্বাস্তুর সংখ্যা। বাধ্য হয়ে ভিটেমাটি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন অনেকে। নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হয়নি। এ অবস্থায় বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন শ্রমজীবীরা।
প্রথম আলো
জুলাই ফাউন্ডেশন পরিচালনায় টাকা নেই, অনিশ্চয়তায় কর্মীদের বেতন
১০০ কোটি টাকা অনুদানে যাত্রা শুরু করেছিল জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন, নানা অনুদানে তহবিল বেড়েছিল আরও। কিন্তু এক বছরের মাথায় অর্থসংকটে এখন ফাউন্ডেশনের কর্মীদের বেতন দেওয়াই কঠিন হয়ে পড়েছে।
সমকাল
রাজনৈতিক সমঝোতার চেষ্টা করছে সরকার
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতোমধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের সঙ্গে কথা বলেছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা। এর পর গতকাল শুক্রবার দুপুরে মিন্টো রোডে মন্ত্রীপাড়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা নিজেরা বৈঠক করেছেন।
আজকের পত্রিকা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন: জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কাহিল ৫ অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে রোগজীবাণুর প্রতিরোধক্ষমতা দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশে এর হার অনেক বেশি। দেশে বহুল ব্যবহৃত অন্তত পাঁচটি অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে জীবাণুরা উচ্চমাত্রার প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। কোনো কোনো ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের মাত্রা ৯৫ শতাংশের বেশি বলে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এর অর্থ হচ্ছে, বিভিন্ন সংক্রমণের চিকিৎসায় বর্তমানে প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকগুলোর কার্যকারিতা অনেকাংশে কমে গেছে। ওষুধের বিরুদ্ধে জীবাণুর এই প্রতিরোধী হয়ে ওঠাকে জনস্বাস্থ্যের জন্য চরম হুমকি বলে উল্লেখ করে আসছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
সমকাল
১৪ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যা ৪০, গণপিটুনিতে মৃত্যু ১৫৩
অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসে ৪০ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে গুলিতে নিহত হন ১৯ জন। মব সৃষ্টির মাধ্যমে গণপিটুনি দেওয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৫৩ জন। রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হন ২৮১ জন। মানবাধিকার সংগঠন অধিকার তাদের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
আজকের পত্রিকা
‘জাল রিপোর্টে’ কারাবাস
কিশোরগঞ্জে মাথায় কোপ দিয়ে হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় আদালতের আদেশে ২৬ দিন কারাভোগ করেছেন নজরুল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ী। তাঁর অভিযোগ, বাদীপক্ষ সিটি স্ক্যানের জাল রিপোর্টের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা সনদ নিয়ে আদালতে দাখিল করেন। যেখানে গুরুতর আঘাত উল্লেখ করা হয়েছে। ওই মিথ্যা সনদের কারণে তাঁকে ২৬ দিন কারাভোগ করতে হয়েছে।
দেশ রূপান্তর
সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোটের সম্ভাবনা কম
জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে গণভোটের মধ্যে কোনটি কখন হবে, নাকি একই দিন হবে, সে বিষয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সপ্তাহেই তার কাছ থেকে এ বিষয়ে ঘোষণা আসতে পারে। তবে সরকার, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন পর্যায় থেকে যে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজনের সম্ভাবনা কম।
কালের কণ্ঠ
আগের চক্রেই জিম্মি ঢাকার বাস খাত
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার সড়ক পরিবহন, বিশেষ করে বাস খাতে প্রকাশ্যে নেতাদের পরিবর্তন হয়েছে। তবে কৌশলে বড় অংশের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের আত্মীয়-স্বজনসহ অন্য ঘনিষ্ঠরা। আর পলাতক এনায়েত চক্রের হাতে রয়েছে অর্ধশতাধিক বাস কম্পানির নিয়ন্ত্রণ। পরিবহন খাতের বিভিন্ন সূত্রে খোঁজ নিয়ে এ পরিস্থিতির কথা জানা গেছে।
দেশ রূপান্তর
ভর্তুকি নেই নিয়ন্ত্রণও নেই
নিরাপদে ও সাশ্রয়ীমূল্যে এলপিজির (তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস) ব্যবহার নিশ্চিত করতে ভারতসহ বিভিন্ন দেশে ব্যবহারকারীদের সরকার ভর্তুকি দেওয়ার পাশাপাশি নানারকম তদারকি করে। কিন্তু বাংলাদেশে ন্যূনতম ভর্তুকি তো দেওয়া হয়ই না, এমনকি ভোক্তাদের সুরক্ষা দিতে সরকারি সংস্থাগুলোর যে ধরনের তদারকি দরকার, তাও চোখে পড়ে না খুব একটা।
কালের কণ্ঠ
রাজনৈতিক-সামাজিক সংঘাতে ১৩ মাসে নিহত ১৬০
সারা দেশে সংঘাত ও হামলার ঘটনা বেড়েছে। গত ১৩ মাসে এ ধরনের ঘটনায় ১৬০ জন নিহত হয়েছে। আহত আট হাজারের বেশি। হতাহতদের মধ্যে রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রয়েছে।
দেশ রূপান্তর
থার্ড টার্মিনাল চালুর চাপে বেবিচক
নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের কার্যক্রম। নির্মাণকাজ প্রায় শেষের দিকে হলেও জটিলতা পিছু ছাড়ছে না। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রায় এক হাজার কোটি টাকা পাওনার বিষয়টিও সুরাহা হচ্ছে না। সার্বিক বিষয় নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করছেন সরকারের নীতিনির্ধারকরা। এর মধ্যে দ্রুত উদ্বোধন করতে চাচ্ছে কর্র্তৃপক্ষ। সর্বশেষ সপ্তাহ দুয়েক আগে শাহজালালে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাসহ অন্য কর্মকর্তাদের নিয়ে বিশেষ বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকেও টার্মিনাল উদ্বোধন করতে বলা হয়েছে। তাছাড়া, মন্ত্রণালয়ও উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারণ করতে বেবিচককে চাপ দিচ্ছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।
কালের কণ্ঠ
তবু চলছে তাঁর ১০০ বাস
সড়ক পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ১৯০টি গাড়ির প্রায় অর্ধশত গাড়ি বিক্রি করা হয়েছে দুটি পরিবহন কম্পানির কাছে। তবে মালিকানা বিক্রির পুরো প্রক্রিয়া শেষ করা হয়নি। তাতে আইনগত কারণে বাগড়া দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব গাড়ি জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বিবিসি
বাংলাদেশে হঠাৎ কারাতে, অস্ত্র প্রশিক্ষণ কেন, ঝুঁকি কোথায়?
বাংলাদেশে প্রায় নয় হাজার তরুণ-তরুণীকে আত্মরক্ষার নানা কলা-কৌশল এবং আগ্নেয়াস্ত্র বিষয়ে মৌলিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার এক নজিরবিহীন কর্মসূচী হাতে নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বলছেন, ভবিষ্যতে এই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নাগরিকরা দেশের রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হবে। দেশের ক্রান্তিকালে প্রয়োজনে শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
নভেম্বর মাস থেকেই এই প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে, এখন চলছে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলছেন, জাতীয় নিরাপত্তা জোরদার করতে তরুনদের প্রশিক্ষিত করার জন্য এটি পাইলট প্রকল্প।
