এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ উত্তরা মোটরসের ডিএমডির মৃত্যু

এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ উত্তরা মোটরসের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) ডুরান্ড মেহদাদুর রহমান (৫১) মারা গেছেন। শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
এর আগে গত ১৯ জুন ভোর সাড়ে ৪টায় এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ হন তিনি। পরে তাকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে আনা হয়। সেখানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
এ বিষয় মৃতের চাচা উত্তরা মোটরসের জেনারেল ম্যানেজার মতিউর রহমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা এখন কিছুই বলতে পারব না। এ বিষয়ে আমাদের জনসংযোগ শাখা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দেওয়া হবে।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, শুক্রবার রাত পৌনে ১টায় ডুরান্ড নামে উত্তরা মোটরসের একজন কর্মকর্তা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বায়েজীদ বোস্তামী ঢাকা পোস্টকে বলেন, খবর পেয়ে আমরা শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে এসেছি। তার সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। কোনো অভিযোগ না থাকায় বেলা ১টার দিকে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
তিনি আরও জানান, গত ১৯ জুন নিজ বাসায় এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ হন ডুরান্ড মেহদাদুর রহমান। তিনি গুলশানের ৮ নম্বর রোডের ১১ নম্বর বাসায় থাকতেন।
এসএএ/এসকেডি