অঙ্কনের ফিফটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পেল নোয়াখালী

হার দিয়ে বিপিএল শুরু করা নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ব্যাটাররা এবার সিলেট টাইটান্সের বিপক্ষেও সুবিধা করতে পারেননি। টপ অর্ডার ব্যর্থতার দিনে দলের হাল ধরেন জাকের আলি ও মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন। অঙ্কনের অপরাজিত ফিফটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছে নোয়াখালী।
সিলেটে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করেছে নোয়াখালী। দলের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৬১ রান করেছেন অঙ্কন।
ইনিংসের প্রথম বলেই উইকেট হারায় নোয়াখালী। আমিরের আউট সুইং বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন মাজ সাদাকাত। ডাক খেয়েছেন আরেক ওপেনার হাবিবুর রহমান সোহানও। ২ বল খেলে খালেদের বলে আউট হয়েছেন তিনি। দুই ওপেনার ডাক খেয়ে সাজঘরে যাওয়ার পর দলের বিপদ আরো বাড়িয়েছেন তিনে নামা হায়দার আলি। এই পাকিস্তানি ব্যাটারও রানের খাতা খুলতে পারেননি। অর্থাৎ প্রথম তিন ব্যাটারের সবাই ডাক খেয়েছেন। ফলে ৯ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা।
দলের এমন বিপদে হাল ধরেন সৈকত আলি ও সাব্বির হোসেন। ২৯ বলে ২৪ রান করেন সৈকত। আর ১৫ বলে ১৫ রান এসেছে সাব্বিরের ব্যাট থেকে। এরপর জাকের আলি ও অঙ্কন মিলে দারুণ জুটি গড়েন। ২৯ রান করে জাকের ফিরলে ভাঙে ৬৬ রানের সপ্তম উইকেট জুটি।
জাকের থিতু হয়ে ফিরলেও ফিফটি পেয়েছেন অঙ্কন। ৪৬ বলে এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে অপরাজিত ৬১ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।
এইচজেএস