তাহাজ্জুদ নামাজ

তাহাজ্জুদ নামাজ জামাতে পড়া যাবে?

পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ, জুমা ও দুই ঈদের নামাজ জামাতে আদায় করা ইসলামের শিআর (নিদর্শন)। এছাড়া তারাবি, রমজানে বিতর, ইস্তিসকা ও সূর্যগ্রহণের নামাজ জামাতে...

রমজান চলে গেলে কেন আমরা উদাসীন হয়ে পড়ি?

ইবাদতের বসন্তকাল বলা হয় রমজান মাসকে। রমজানে সবার মাঝে ইবাদতের প্রতি অন্য রকম আগ্রহ তৈরি হয়। মসজিদগুলো মুসল্লিদের আনাগোনায় কানায় কানায় পূর্ণ থাকে। নফল...

রমজানের পরেও যেসব আমলের প্রতি যত্নশীল হবেন

রমজানকে বলা হয় ইবাদতের বসন্তকাল। এ মাস আল্লাহর নৈকট্য ও পুণ্য লাভের সর্বোত্তম সময়। কেননা রমজান মাসে আল্লাহ রহমতের দুয়ার খুলে দেন এবং প্রতি নেক কাজের ...

খুশির ঈদ আমাদের হলো যেভাবে

রমজান নেক আমলের বসন্তের মাস। রমজানুল মুবারকের পুরো এক মাস সিয়াম সাধনার পর আসে পয়লা শাওয়াল তথা ঈদুল ফিতর।

রমজানে বিতর নামাজ পড়ার উত্তম সময় কখন?

বিতর নামাজ আদায়ের সময় শুরু হয় এশার নামাজ আদায়ের পরপর। আর ওয়াক্ত শেষ হয় সুবহে সাদিকের উদয়ের মাধ্যমে। অর্থাৎ ফজরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হলে বিতরের ওয়াক্ত আর থাকে ন

রমজানের শেষ দশ দিনে পালনীয় ১০ সুন্নত আমল

ইবাদতের বসন্তকাল মাহে রমজানের শ্রেষ্ঠাংশ হচ্ছে শেষ দশক। মাহে রমজানের শেষ দশকের কোনো এক রাতে লাইলাতুল কদর আছে যা হাজার রাতের চেয়েও উত্তম। সে রাতেই পবিত্র...

সৌদি-কুয়েতসহ মধ্যপ্রাচ্যে সালাতুল কেয়াম নামাজ শুরু

সৌদি আরব-কুয়েতসহ মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলোতে শুরু হচ্ছে সালাতুল কিয়ামের নামাজ।

সাহরিতে তাহাজ্জুদ পড়া নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

গুনাহ মাফ ও তাকওয়া অর্জনের মাস রমজানে তাহাজ্জুদ নামাজের বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রমজানে অন্যান্য নফল আামলের পাশাপাশি তাহাজ্জুদ নামাজের প্রতি গুরুত্ব দিতেন আল্লাহর  রা

রমজানে তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত

রমজান গুনাহ মাফ ও তাকওয়া অর্জনের মাস। এ মাসে বেশি বেশি আমল করে পরকালের পুঁজি সংগ্রহ করা উচিত। মুমিনদের জন্য রমজানে অফুরন্ত সওয়াব অর্জনের সুযোগ দিয়ে রেখেছেন...

সেহরিতে মাইকে অতিরিক্ত ডাকাডাকি বিরক্তিকর : শায়খ আহমাদুল্লাহ

ভোর রাতে সাহরির সময় মসজিদের মাইকে অতিরিক্ত ডাকাডাকি এবং গজল গাওয়ার প্রথা বন্ধ হওয়া উচিত। একটা সময় মানুষের প্রয়োজনেই হয়তো ডাকাডাকির এই প্রথা চালু হয়েছিল। কিন্তু

মসজিদুল হারাম ও নববীতে তারাবি-তাহাজ্জুদ পড়াবেন ১২ ইমাম

সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত মসজিদুল হারামে রমজানে তারাবি, বিতর ও তাহাজ্জুদ পড়াবেন ৬ ইমাম। একই সঙ্গে মদিনায় অবস্থিত মসজিদে নববীতে রমজানে ইমামতি করবেন ৬ ইমাম।

রমজানে ইতিকাফের জন্য খোলা থাকবে মিশরের ৬ হাজার মসজিদ

মিশরে পবিত্র রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য খোলা থাকবে ১১ হাজারের বেশি মসজিদ। পাশাপাশি ইতিকাফের জন্য খোলা থাকবে ৬ হাজার মসজিদ। দেশটির দাতব্য বিষয়ক মন্ত্রী মু

শবে বরাতে বায়তুল মুকাররমে ৪ আয়োজন

পবিত্র শবে বরাতে (১৪৪৪ হিজরি) দোয়া মাহফিল, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, হামদ-নাতসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। সোমবার (৬ মার্চ) ফাউন্ডেশনের সহকা

তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল?

রাতের শেষ ভাগে তাহাজ্জুদের নামাজের পাশাপাশি আল্লাহর দরবারে চোখের পানি ফেলা ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া খাঁটি ঈমানদারের বৈশিষ্ট্য। ঈমানদারদের গুণাবলি সম্পর্কে পবি

তাহাজ্জুদ পড়ার সময় ফজর আজান দিলে করণীয়

তাহাজ্জুদ নামাজ নফল ইবাদত। এটি রাতের শেষ ভাগে ঘুম থেকে উঠে পড়া হয়। রাতের শেষ ভাগে তাহাজ্জুদের নামাজের পাশাপাশি আল্লাহর দরবারে চোখের পানি ফেলা ও আল্লাহর কাছে ক্ষ

শীতে যেভাবে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করবেন

ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। প্রতি বছরই এদেশের মানুষের দুয়ারে হাজির হয় শীতকাল। মুমিনের জন্য শীত হাজির হয় আশীর্বাদ হয়ে। শীতকালে নামাজ, রোজা ও ইবাদত-বন্দেগি সহজভাবে করা যায়। পাশাপাশি অধিকহারে দান সাদাকাহও করা যায়। ফলে খুব সহজেই শীতাকালে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের অপার সুযোগ থাকে।

Doa Qunut : দোয়া কুনুত পড়ার সওয়াব

দোয়া কুনুত মূল্যবান দোয়াগুলোর মধ্যে থেকে অন্যতম, বিতর নামাজের তৃতীয় রাকাআতে সুরা ফাতিহার সঙ্গে সুরা মিলানোর পর এটি পাঠ করতে হয়। এই দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে গুরুত্বপূর্ণ আবেদনগুলো তুলে ধরা হয়। দোয়া কুনুত রাসুল (সা.) মাঝে মাঝে পাঠ করতেন।

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম

‘সালাতুল হাজত’ নামাজের আলাদায়ের সময় যেটি মাথায় রাখতে হবে সেটি হল স্বাভাবিক নামাজের মতোই উত্তমভাবে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে। চাইলে চার রাকাতও...

ফজরের সময় কি নফল নামাজ পড়া যাবে?

সুবহে সাদিক থেকে ফজরের নামাজ পড়া পর্যন্ত— এই সময়ের মধ্যে কি কোনো ধরনের নফল নামাজ পড়া যাবে? না পড়া গেলে কেন যাবে না, কোরআন-হাদিসের প্রমাণসহ জানাবেন। এমনটা উল্লেখ করে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন।

ফজর নামাজ পড়ার ফজিলত

মুমিনের জন্য প্রতি ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফজরের নামাজের গুরুত্ব অন্য চার ওয়াক্তের চেয়ে বেশি। তাই হাদিসে আল্লাহ রাসুল (সা.) ফজর নামাজ আদায়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। ফজর নামাজ আদায় করলে— অনেক ধরনের পুরস্কার লাভের কথা হাদিসে এসেছে।

Link copied