ফিতরা আদায়ের নিয়ম

গরিব দুঃখীর মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম মাধ্যম সদকাতুল ফিতর। সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, আমরা এক সা পরিমাণ খাদ্য অথবা এক সা

এবার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ফিতরা ১১৫, সর্বোচ্চ ২৬৪০ টাকা

চলতি বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২ এপ্রিল) বেলা ১১টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে...

এবারের ফিতরা কত জানা যাবে রোববার

চলতি বছর সদাকাতুল ফিতর (ফিতরা) কত তা জানা যাবে রোববার (২ এপ্রিল)। ইসলামিক ফাউন্ডেশন ফিতরা নির্ধারণে দেশের বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের নিয়ে বৈঠকে বসবেন..

রমজানের শুরুতেই সদকাতুল ফিতর আদায় করা যাবে?

‘সদকাতুল ফিতর’ ও ‘জাকাতুল ফিতর’-এর অর্থ হলো জাকাত বা ফিতরের সদকা। ফিতরা আদায় করা ইসলামি বিধান মতে ওয়াজিব। হাদিস শরিফে সদকাতুল ফিতরকে কাফফারাতুন লিসসাওম, অর্থাৎ

ফিতরা কিভাবে আদায় করতে হয়

ফিতরা কার ওপর ওয়াজিব?

সদকাতুল ফিতর কী? এর উত্তর হলো- ‘সদকাতুল ফিতর’-এ দুটি আরবি শব্দ রয়েছে। সদকা মানে দান আর ফিতর মানে রোজার সমাপন বা ঈদুল ফিতর। অর্থাৎ ঈদুল ফিতরের দিন আদায় করা...

টাকা দিয়ে কি ফিতরা আদায় করা যাবে?

সদকাতুল ফিতর খাদ্যদ্রব্য দিয়ে যেমন আদায় করা যায়, তেমনি টাকা দিয়েও আদায় করা যায়। কারণ অসংখ্য সলফ হাদিসে উল্লিখিত খাদ্যদ্রব্যের পরিবর্তে মুদ্রা বা টাকার মাধ্যমে..

খুলনায় সর্বনিম্ন ফিতরা ৬০ টাকা

খুলনায় এ বছর সর্বনিম্ন ফিতরা ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজার দর বিশ্লেষণ করে খুলনা জেলা ইমাম পরিষদ এ ফিতরা নির্ধারণ...

২০২২ সালের জনপ্রতি ফিতরা কত? কিভাবে আদায় করবেন?

এ বছর (১৪৪৩ হিজরি সন) ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নবীজি (সা.) যেভাবে সদকাতুল ফিতর দিতেন

রমজানে সদকাতুল ফিতর আদায় করা মুসলমানদের অন্যতম ইবাদত। নবীজি (সা.) একে আবশ্যক করেছেন সামর্থ্যবান অভিভাবক ও তাদের অধীনদের প্রতি।

দান-সদকা যেভাবে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখবে

রমজানের শেষ দশক শুরু হয়ে গিয়েছে। গোটা রমজানের তুলনায় এই সময়ে আমলের গুরুত্ব অনেক বেশি। কেননা এই সময়েই রয়েছে লাইলাতুল কদর— যা এই শেষ দশকের যেকোনো বিজোড় রাতেই হতে পারে।

জাকাত কীভাবে দেবেন?

জাকাত শব্দের অর্থ পবিত্রতা, ক্রমবৃদ্ধি ও আধিক্য ইত্যাদি। পারিভাষিক অর্থে জাকাত বলতে ধনীদের ধন-সম্পদে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নির্ধারিত অংশকে বোঝায়। জাকাত সম্পদকে পবিত্র করে। বিত্তশালীদের পরিশুদ্ধ করে। দারিদ্র্য মোচন করে ও উৎপাদন বৃদ্ধি করে। অর্থনৈতিক বৈষম্য হ্রাস করে এবং সমাজে শান্তি আনে।

যেসব জিনিসের জাকাত দেওয়া ফরজ

ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ জাকাত। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো- নামাজ ও জাকাত। কোরআন মজিদের বহু স্থানে নামাজ ও জাকাতের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

যেসব জিনিসের জাকাত দিতে হয় না

জাকাত ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো- সালাত ও জাকাত। কোরআন মজিদের বহু স্থানে সালাত-জাকাতের আদেশ...

আত্মীয়-স্বজনকে জাকাত দেওয়া যাবে?

জাকাত ইসলামের মৌলিক পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম। জাকাত বলতে ধন-সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দান করাকে বোঝায়। পারিভাষিক অর্থে জাকাত হলো, নিসাবধারীর ধন-মাল, জমির ফসল ও খনিজ সম্পদের ওপর ইসলামি শরিয়ত নির্ধারিত অংশ নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করা।

যাদের জাকাত দেওয়া যাবে না

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়টি হচ্ছে জাকাত। ঈমানের পর নামাজ ও তার পরই জাকাতের স্থান। পবিত্র কোরআনের ৩২ জায়গায় জাকাতের কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে ২৮ জায়গায় নামাজ ও জাকাতের কথা একত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

ব্যাংকে টাকা থাকলে কি জাকাত দিতে হবে?

জাকাত ইসলামের মৌলিক পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম। জাকাত বলতে ধন-সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দান করাকে বোঝায়। পারিভাষিক অর্থে জাকাত হলো, নিসাবধারীর ধন-মাল, জমির ফসল ও খনিজ সম্পদের ওপর ইসলামি শরিয়ত নির্ধারিত অংশ নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করা।

ফিতরা হিসেবে যা দেওয়া যাবে

পবিত্র মাহে রমজানুল মুবারক চলছে। এই মাসে রোজা পালনকালে আমাদের অনেক ভুলত্রুটি হয়ে যায়। আর সেটার ক্ষতিপূরণ হিসেবে মহান আল্লাহ অনুগ্রহপূর্বক আমাদের জন্য সদকাতুল ফিতর নির্ধারণ করেছেন, যেটাকে আমরা ফিতরা বলে থাকি।

ফিতরা যাদের দেওয়া যাবে

‘সদকাতুল ফিতর’ ও ‘জাকাতুল ফিতর’-এর অর্থ হলো জাকাত বা ফিতরের সদকা। ফিতরা আদায় করা ইসলামি বিধান মতে ওয়াজিব। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, ‘রাসুল (সা.) সদকাতুল ফিতর অপরিহার্য করেছেন। এর পরিমাণ হলো- এক সা’ জব বা এক সা’ খেজুর। ছোট-বড়, স্বাধীন-পরাধীন সবার ওপর এটা ওয়াজিব।’ (বুখারি শরিফ, হাদিস : ১৫১২)

ফিতরা যারা দেবেন

ফিতরা আদায় করা ইসলামি বিধান মতে ওয়াজিব। যতটুকুতে জাকাতের নিসাব ধর্তব্য------ ঠিক ততটুকুতেই ফিতরার নিসাব। অর্থাৎ কারো কাছে সাড়ে সাত ভরি সোনা বা সাড়ে বায়ান্ন ভরি রুপা অথবা তার সমমূল্যের নগদ অর্থ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অতিরিক্ত হয়ে ঈদুল ফিতরের দিন সুবহে সাদিকের সময় বিদ্যমান থাকলে, তার ওপর ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব।

Link copied