দুটি লটে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া ও পটাশ সার আমদানি করা হবে। এরমধ্যে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ও ৩০ হাজার টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার আমদানি করা হবে। এই ৬ হাজার টন সার আমদানিতে মোট খরচ হবে ২৯৪ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। 

বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে কমিটির ভার্চুয়াল সভায় ১২টি প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভাশেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর রহমান চৌধুরী।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিল্লুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (কাফকো) কাছ থেকে ১৩ তম লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। প্রতি মেট্রিক টন ৫৬০ মার্কিন ডলার হিসেবে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কিনতে মোট খরচ হবে ১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ১৪৪ কোটি ৫৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

তিনি বলেন, সভায় রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক করপোরেশন থেকে তৃতীয় লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন মিউরেট অব পটাশ (এমওপি) সার আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। প্রতি মেট্রিক টন এমওপি সার ৫৮১ দশমিক ৮৮ মার্কিন ডলার হিসাবে মোট খরচ হবে ১ কোটি ৭৪ লাখ ৫৬ হাজার ৪০০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ১৫০ কোটি ২১ লাখ ২৩ হাজার ২২০ টাকা।

এসআর/এইচকে