জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. মাইদুল ইসলাম। তার মা মোছা. মোবাশ্বেরা বেগম গত চার-পাঁচ বছর ধরে কিডনি ও লিভারের রোগে ভুগছেন। বর্তমানে তার মায়ের কিডনি ও লিভার প্রতিস্থাপন করা অতীবও জরুরি।

কিছুদিন আগে নিজের পরিচয় জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মাইদুল ইসলাম এমন পোস্ট দিয়েছেন। তিনি তার মাকে বাঁচাতে চান। 

মাইদুলের ছোট ভাই তার মাকে দিচ্ছেন একটি কিডনি। তবে চিকিৎসার জন্য যে অর্থের প্রয়োজন তা পরিবারের পক্ষে মেটানো সম্ভব নয়। তাই মায়ের চিকিৎসার জন্য সবার সহযোগিতা চেয়েছেন এই সন্তান।

ফেসবুকে লিখেছিলেন, মায়ের জন্য ৬০ লাখ টাকারও বেশি প্রয়োজন। আমার বাবার জমি-জমা যা ছিল এমনকি গ্রামের বাড়িভিটাসহ বিক্রি করে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন তা সংকুলান করা সম্ভব হচ্ছে না। আমার বাবার সম্পত্তি বলতে যা ছিল তার সব কিছুই বিক্রি করেও ৬০ লাখ টাকা ম্যানেজ করতে পারছি না। যেখানে চিকিৎসার জন্য আরও অর্থের প্রয়োজন।

সাহায্যের আহ্বান করে মাইদুল লেখেন, এই অর্থের জন্য আপনাদের সবার সাহায্যের প্রয়োজন। কিডনি দাতা আমার ছোট ভাই মেহেদী। আমি আপনাদের নিকট আমার জন্য নয়, আমি আমার মায়ের জন্য আপনাদের নিকট সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়েছি। মা ছাড়া সন্তানের নিজের জীবন কল্পনা করা কিরূপ কঠিন আশা করি বিষয়টি আপনারা সবাই অনুধাবন করতে পারবেন। আমি আমার স্নেহময়ী মাকে বাঁচাতে চাই। আপনাদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ যে, আমার মাকে বাঁচাতে আমাকে সাহায্য করুন।

আর্থিক সাহায্যে পাঠাতে পারবেন:

বিকাশ-
০১৬১১৯৩৩৫৬৫
(বিকাশ মার্চেন্ট নম্বর)
০১৭৬৭১৯০৪৭৯
(মাইদুল ইসলাম-পার্সোনাল)
০১৭৯৭৭৯৬৫৮৮
০১৮২৭৬৬৯৫৬৬
(মাইদুলের ছোট ভাই মেহেদি-পার্সোনাল) 

(বিকাশ পার্সোনাল নম্বরে লিমিটেশন থাকায় পরিবারের পক্ষ থেকে মার্চেন্ট নম্বরে পেমেন্ট করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।)  

নগদ-
০১৭৪৯১২৫৯১৯
(রুবায়েত হাসান-মাইদুলের ছোট ভাই মেহেদির বন্ধু) 

রকেট-
০১৫২১৫৭৭৮৩৮
(রুবায়েত হাসান-মাইদুলের ছোট ভাই মেহেদির বন্ধু) 

ব্যাংক হিসেব নম্বর-

এনআরবিসি ব্যাংক-
চকবাজার, ঢাকা শাখা
০১৩০৩১১০০০১১২৯০

জনতা ব্যাংক-
চকবাজার, ঢাকা শাখা
০১০০২২০৭৬৫৮২৭

এমএল/এফকে