২০২১ সালের বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় মর্যাদাপূর্ণ স্থান করে নিয়েছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) বিভিন্ন বিভাগের ৩৪ জন শিক্ষক। বিশ্বসেরা গবেষকদের নিয়ে প্রকাশিত এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স ২০২১-এ স্থান করে নিয়েছেন কুয়েটের শিক্ষকরা।

তালিকায় ক্রমান্বয়ে স্থান পাওয়া শিক্ষকরা হলেন প্রফেসর ড. মহিউদ্দিন আহমাদ, প্রফেসর ড. মোস্তফা জামান চৌধুরী, প্রফেসর ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. মো. আমিনুল হক আকন্দ, মো. মিলন ইসলাম, ড. মো. ইলিয়াস উদ্দিন, প্রফেসর ড. এম এম এ হাসেম, ড. নরোত্তম কুমার রায়, প্রফেসর ড. কাজী হামিদুল বারী, ড. মো. হাবিবুর রহমান সবুজ, প্রফেসর ড. পল্লব কুমার চৌধুরী, ড. এ বি এম মামুন জামাল, প্রফেসর ড. আশরাফুল গণি ভূঁইয়া, প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী মোল্লা, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাছুদ, প্রফেসর ড. কে এম আজহারুল হাসান।

প্রফেসর ড. মনির হোসেন, ড. মো. আবুল হাসেম,  প্রফেসর ড. সজল কুমার অধিকারী, প্রফেসর ড. মো. মোস্তফা সারোয়ার, প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া, ড. মো. আরাফাত হোসেন, প্রফেসর ড. মুহা. রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. কাজী মো. রকিবুল আলম, প্রফেসর ড. মো. মাহবুব আলম, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শেখ সাদী, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুল জলিল, প্রফেসর ড. মো. রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার, ড. মুহাম্মাদ মুঈনুল ইসলাম, ড. মো. হাবিবুল্লাহ, প্রফেসর ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান।

এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স নামের আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা সংস্থা সারা বিশ্বের ২০৬ দেশের ১৩ হাজার ৫৩৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত লক্ষাধিক বিজ্ঞানীর সাইটেশান এবং অন্যান্য ইনডেক্সের ভিত্তিতে ১২টি ক্যাটাগরিতে এই র‌্যাংকিংয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই র‌্যাংকিং করার ক্ষেত্রে বিশ্বের ৭ লাখ ৮ হাজার ৯৫৭ জন গবেষকের গুগল স্কলারের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে চলতি বছরসহ গত ৫ বছরের সাইটেশন আমলে নেওয়া হয়।

এ বিষয়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, এই অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণায় অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়কে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেবে। কুয়েটকে বিশ্বমানে উন্নীত করা এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান তৈরিতে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের নিরন্তরভাবে গবেষণার মাধ্যমে দেশের কল্যাণে দিকনির্দেশনা প্রদান ও নতুন নতুন উদ্ভাবনের আহ্বান জানান।  

মোহাম্মদ মিলন/এনএ