নিজ জন্মভূমিতে আগ্রাসী শক্তির হানায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাওয়া স্বপ্নকে পেছনে রেখে সন্তান কোলে নিয়ে পোল্যান্ডের কর্কজোয়ার সীমান্তে পৌঁছেছেন এক মা

মা। চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে পানি। কোলে তুলে নিয়েছেন শিশু সন্তানকে। কে জানত ইউক্রেনে যে মুক্ত জীবন যাপন করছিলেন, সেই জীবনে ছেদ ঘটাবে রাশিয়া? মুক্ত নাগরিক জীবনের অবসান ঘটাবে? সুদূর কল্পনাতেও হয়তো ছিল না ইউক্রেনীয় মা ও তার সন্তানের। নিজ জন্মভূমিতে আগ্রাসী শক্তির হানায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যাওয়া স্বপ্ন ছেড়ে পোল্যান্ডের কর্কজোয়ার সীমান্ত তল্লাশি চৌকির কাছের মসজানি গ্রামে তারা পৌঁছেছেন একটি বাসে করে। মাতৃভূমি ছেড়ে যাওয়ার এই হাহাকার এখন লাখ লাখ ইউক্রেনীয়র।

ছবির গল্প...

রাশিয়ার আগ্রাসনে ইউক্রেন ছেড়ে পালিয়ে রোমানিয়ার সিরেত সীমান্ত চৌকিতে পৌঁছেছে এক কিশোরী। প্রচণ্ড শীত থেকে বাঁচতে নিজেকে কম্বলে জড়িয়েছে সে। 

 

পোল্যান্ডের কর্কজোয়ার সীমান্ত তল্লাশি চৌকির কাছের মসজানি গ্রামে স্বেচ্ছাসেবীদের কাছ থেকে পাওয়া স্যান্ডউইচ খাচ্ছে ইউক্রেনীয় দুই শিশু।
পোল্যান্ডের মেডিকা সীমান্ত চৌকির কাছে মাঠে শুয়ে আছেন ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া একজন শরণার্থী। 
ইউক্রেনের এক শিশু হাঙ্গেরির বেরেগসুরানিতে বাসের জন্য অপেক্ষা করছে।
পোল্যান্ডের মেডিকা সীমান্তে নিজের পাসপোর্ট হাতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন ইউক্রেনীয় এক নারী।
রোমানিয়ার সিরেত সীমান্তে শরণার্থী শিবিরের তাঁবুর পাশে সন্তানকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন এক মা।
পোল্যান্ডের কর্কজোয়ার সীমান্ত তল্লাশি চৌকির কাছে পৌঁছেছে ইউক্রেনীয়দের বহনকারী একটি বাস। সেই বাসের জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে এক শিশু 
হাঙ্গেরির বেরেগসুরানির একটি শরণার্থী শিবিরে বিশ্রাম নিচ্ছেন ইউক্রেন ছেড়ে আসা এক নারী ও তার সন্তান

 

সূত্র: রয়টার্স।

এসএস