হ্যালো, মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইন? আমি একটি গুরুতর অভিযোগ জানাতে চাই। অপরপ্রান্ত থেকে জবাব আসে, হ্যাঁ, বলুন…।

কথোপকথনটি জনৈক শিঙাড়া ক্রেতার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনের। কেন মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন করার দরকার পড়ল? 

আনন্দবাজার অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গত ৩০ আগস্ট মধ্যপ্রদেশের ছতরপুর বাস স্ট্যান্ডে নাস্তা করতে এসেছিলেন বংশ বাহাদুর নামে এক ব্যক্তি। ঢোকেন রাকেশ সামোসায়। সেখানেই শুরু গোলমালের।

শিঙাড়া কেনার পর বংশ বাহাদুর চামচ ও প্লেট চাইতেই দোকান থেকে মানা করে দেওয়া হয়। জানানো হয়, এখানে ওসব দেওয়া হয় না। কিন্তু বংশ বাহাদুরও নাছোড়। অনেক ঝগড়া-বিবাদের পরও চামচ, প্লেট না পেয়ে রাগের মাথায় সোজা মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন করেন। অপরপ্রান্তে ফোন তুলতেই নিজের অভিযোগ নথিভুক্ত করেন বংশ বাহাদুর। বলেন, ‘আমি একটি অত্যন্ত গুরুতর ঘটনার অভিযোগ জানাচ্ছি। শিঙাড়ার দোকানে কেন প্লেট, চামচ দেওয়া হবে না বলতে পারেন! তা হলে খাব কী করে?’

এরপর মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর বংশ বাহাদুরের অভিযোগটি নথিভুক্তও করে। যদিও পরে তা খারিজ করে দেওয়া হয়। কিন্তু ছতরপুর বাস স্ট্যান্ডের ওই দোকান শিঙাড়ার সঙ্গে প্লেট, চামচ দিতে শুরু করেছে কি না, তা জানা যায়নি।

জেডএস