চিত্রনায়িকা পরীমণির আইনজীবী কে হবেন তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে দ্বদ্বের কারণে এজলাস ত্যাগ করেছেন বিচারক মামুনুর রশিদ।

আদালত সূত্রে জাা যায়, আইনজীবীদের মধ্যে কয়েকটি গ্রুপ সৃষ্টি হলে একপর্যায়ে ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ এজলাস ত্যাগ করেন। এসময় আইনজীবীদের উদ্দেশে বিচারক বলেন, ‘আগে আপনারা ঠিক করেন, কে আসামি পরীমণির আইনজীবী হবেন। তারপর শুনানি হবে।’

বিষয়টি সুরাহা হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিচারক আবার এজলাসে প্রবেশ করেন। আবার শুরু হয় পরীমণির রিমান্ডের শুনানি।

বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) রাত ৮টা ২৫ মিনিটে তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট  (সিএমএম) আদালতে নেওয়া হয়। 

এর আগে রাজধানীর বনানী থানা থেকে রাত ৮টায় তাদের বহনকারী পুলিশের গাড়িটি নিম্ন আদালতের উদ্দেশে রওনা হয়। পরীমণি ও রাজের সঙ্গে থাকা বাকি দুজন হলেন আশরাফুল ইসলাম দীপু ও সবুজ আলী।

এর আগে, সন্ধ্যার দিকে শামসুন্নাহার স্মৃতি ওরফে পরীমণি ও আশরাফুল ইসলাম ওরফে দীপুর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮- এর ৩৬ (১) এর সারণি ২৪(খ)/৩৬ (১) এর সারণি ১০ (ক)/৪২(১)/৪১ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

বুধবার রাতে অভিযান শেষে বনানীর বাসা থেকে পরীমণি ও তার সহযোগীকে আটক করে র‌্যাব। তার বাসা থেকে মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। আটক করে তাদের নেওয়া হয় সদর দফত রাতভর সেখানেই থাকতে হয় পরীমণিকে।

টিএইচ/এআর/এসএম