ছবি : সংগৃহীত

১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭২ সালের এই দিনে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে আসেন তিনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বিশ্ব জনমতের চাপে ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের মিয়ানওয়ালি কারাগারে দীর্ঘ ৯ মাস কারাভোগের পর মুক্তি লাভ করেন বঙ্গবন্ধু। মুক্তিলাভের পর তিনি পাকিস্তান থেকে লন্ডন যান। এরপর দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আজকের জাতীয় দৈনিকে এই খবর বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। তার পাশাপাশি আরও যেসব খবর গুরুত্ব পেয়েছে তা দেখে আসি—

কালের কণ্ঠ

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি দেশে ফেরেন।  যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে ফিরে আসার দিনটিতে লাখো মানুষ বঙ্গবন্ধুকে স্বাগত জানায়। ঢাকার রাজপথ মিছিলে- স্লোগানে প্রকম্পিত হয়। দেশের মানুষের কাছে ফিরেই বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে আবেগঘন ভাষণ দেন।

আরও পড়ুন >>> ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার দিন 

রেলপথ নিয়ে আমাদের আগ্রহের কমতি নেই। যোগাযোগব্যবস্থায় রেলপথের যাত্রীও অনেক। কিন্তু তার অব্যবস্থাপনা চোখে পড়ে বেশি।

কালের কণ্ঠ

এবার বৃত্তাকার রেলপথ

ঢাকা মহানগরীকে কেন্দ্র করে চারপাশ ঘিরে তৈরি হবে বৃত্তাকার রেলপথ। তবে এই রেলপথ মাটির সমান্তরালে থাকছে না। বেশির ভাগই থাকবে উড়ালপথে, বাকিটা মাটির নিচে। রেলওয়ের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২৮ সালে এই রেলপথের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা। এরই মধ্যে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ করেছে রেলওয়ে।

আইএমএফের ঋণ নিয়ে আমাদের চিন্তা এবং দুশ্চিন্তা দুই’ই বেশি। বাংলাদেশ কি আইএমএফের ঋণ নিতে প্রস্তুত?

প্রথম আলো

আইএমএফের ঋণ পেতে সংস্কারের প্রস্তুতি

কিছু শর্ত ইতিমধ্যেই পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ঋণ নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা করতে ১৪ জানুয়ারি আসছেন আইএমএফের ডিএমডি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ চায় বাংলাদেশ। আইএমএফ এ ডলার দিতেও রাজি। তবে সংস্থাটি এ জন্য অর্থনীতির সংস্কার করতে বলেছে। বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই সংস্কারের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

আরও পড়ুন >>> আইএমএফের ঋণ : স্বস্তির না শঙ্কার?

‘শতভাগ বিদ্যুৎ’ উদযাপনের পরই লোডশেডিং দেখা দিয়েছে। যদিও অনেক বিদ্যুৎকেন্দ্র বিদ্যুৎ উৎপাদনে অক্ষম। তারপরও নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র কেন?

প্রতিদিনের বাংলাদেশ

ভোটের জন্য বিদ্যুৎকেন্দ্র, দাম দিচ্ছেন ভোটাররাই

শুনতে অবাক লাগলেও দেশের অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইউনিট প্রতি উৎপাদন ব্যয় কখনও কখনও দেড় হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে। পাঁচ বছর ধরে ভাণ্ডার শূন্য হয়ে আসা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) নির্দিষ্ট কয়েকটি কেন্দ্রকে এমন অদ্ভুত দাম পরিশোধ করে আসছে। এসব কেন্দ্রকে অনেকেই বলছেন ‘পলিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বা ‘রাজনৈতিক বিদ্যুৎকেন্দ্র’।

সামনে নির্বাচন। নির্বাচনের আগে বাড়ে রাজনৈতিক জোট। আদৌ কি এইসব জোটের প্রয়োজন আছে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন

ভোটের আগে জোটের হাওয়া

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘ভোটের আগে জোটের হাওয়া’ লেগেছে রাজনীতিতে। তাই নিত্যনতুন জোটের আত্মপ্রকাশ হচ্ছে। নীতি-আদর্শের বালাই নেই এ ভাঙাগড়ায়। সবার লক্ষ্য ক্ষমতার স্বাদ পাওয়া। সংসদে প্রবেশের রাস্তা প্রশস্ত করা।

বিদেশে বাংলাদেশিদের সম্পদের পরিমাণ কত? ধারণা করা হয়, অনেক। কিন্তু তা আসলে কত?

বণিক বার্তা

দুবাইয়ে ৪৫৯ বাংলাদেশির হাজার প্রপার্টি

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রকাশ্যে-গোপনে বিপুল পরিমাণ মূলধন স্থানান্তরিত হচ্ছে দুবাইয়ে। এ অর্থ পুনর্বিনিয়োগে ফুলে ফেঁপে উঠছে দুবাইয়ের আর্থিক, ভূসম্পত্তি, আবাসনসহ (রিয়েল এস্টেট) বিভিন্ন খাত। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড ডিফেন্স স্টাডিজের (সি৪এডিএস) সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে ইইউ ট্যাক্স অবজারভেটরি জানিয়েছে, বাংলাদেশে তথ্য গোপন করে দুবাইয়ে প্রপার্টি কিনেছেন ৪৫৯ বাংলাদেশি।

আরও পড়ুন >>> অর্থ পাচার : অর্থনীতির অশনিসংকেত! 

সরকারি প্রতিষ্ঠান মানেই হয়তো লস, না হয় বোঝা। সেইদিকে হেঁটেছে টেলিটক। যদিও অন্যান্য মুঠোফোন প্রতিষ্ঠানের লাভ অঢেল। অন্যদিকে টেলিটক কেন লসে?

প্রথম আলো

সেই টেলিটক এখন সরকারের বোঝা

শুরুতে আশা জাগিয়েছিল। এখন গ্রাহক, রাজস্ব, নেটওয়ার্কের আওতা—সব দিকে শুধু লোকসান। ২০০৫ সালে টেলিটক যখন বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করে, তখন মানুষের আগ্রহের কোনো শেষ ছিল না। ব্যয় সাশ্রয়ী হওয়ায় তখন মানুষ লাইন ধরে টেলিটকের সিম (গ্রাহক শনাক্তকরণ নম্বর) কিনেছিলেন। আজ ১৭ বছর পর টেলিটক চারটি অপারেটরের মধ্যে গ্রাহকসংখ্যা, রাজস্ব ও নেটওয়ার্কের আওতার দিক দিয়ে সবার পেছনে। প্রতিষ্ঠানটি বছর বছর লোকসান দিচ্ছে। বাড়ছে দায় দেনা।

এছাড়াও আজকের জাতীয় দৈনিকে রাজনৈতিক অবস্থানের খবর, মির্জা ফখরুল ও আব্বাসের মুক্তির খবর, পণ্যের দাম বৃদ্ধির খবর গুরুত্ব পেয়েছে।