মশার পেটে কোটি টাকা
ছবি : সংগৃহীত
প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
কুড়িগ্রামের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে থাকেন মরিয়ম বেগম (৭২) ও তাঁর মেয়ে বনো বেগম (৫২)। দুজনেরই পেশা কৃষিশ্রমিক। কাজ পেলে দিনে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা পান। না পেলে বয়স্ক ভাতা হিসেবে মাসে পাওয়া ৫০০ টাকাই তাঁদের একমাত্র ভরসা। কয়েক মাস ধরে কাজ নেই। ফলে তিন বেলার জায়গায় মা–মেয়ে দুই বেলা খেয়ে থাকছেন। এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—
বিজ্ঞাপন
প্রথম আলো
ঋণ করে, গবাদিপশু বেচে টিকে থাকার চেষ্টা
বিজ্ঞাপন
৮২ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ প্রয়োজনীয় খাবার কিনতে পারছেন না। ৮ মাসে টিসিবি থেকে খাদ্য কেনা মানুষের হার বেড়ে ২০ শতাংশ।
রাজউক (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) যেন কোটিপতি বানানোর এক কারখানায় পরিণত হয়েছে। এখানে চাকরি করলে রাতারাতি ঘুরে যায় ভাগ্যের চাকা। বড় পদ নয়, একেবারে কেরানি পদে চাকরি করেও কোটিপতি বনে গেছেন অনেকে।
যুগান্তর
কোটিপতি বানানোর কারখানা রাজউক
স্বল্প বেতনের চাকরি করে যাদের সাধারণ জীবনযাপনের কথা, তাদের কেউ কেউ রীতিমতো রাজা-বাদশাহ হিসাবে আবির্ভূত হয়েছেন। খোদ রাজধানীতে তাদের একাধিক বাড়ি ও ফ্ল্যাটের সন্ধান মিলেছে। আছে নামীদামি ব্র্যান্ডের একাধিক বিলাসবহুল গাড়ি।
আরও পড়ুন >>> উন্নয়ন প্রকল্প কি বায়ু দূষণের কারণ?
দেশের কারাগারগুলোতে চলছে অনুমোদনহীন রমরমা ক্যান্টিন বাণিজ্য। জেলে বন্দি আসামিদের জন্য প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার আয়েশি খাবার বেচাকেনায় খোদ কারা কর্মকর্তারাই জড়িত। ১৫ বছর ধরে চলছে এ ধরনের ব্যবসা।
যুগান্তর
কারাগারে রমরমা ক্যান্টিন বাণিজ্য
২০০৯ সালে কারা কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারাবন্দিদের জন্য ‘হালকা ও বেকারিজাতীয় খাবার’ পরিবেশনের অনুমতি নেয়। সেই অনুমতির সূত্র ধরে কারা কর্মকর্তারা বছরের পর বছর আসামিদের কাছে দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে মাছ-মাংসসহ উন্নত মানের খাবার বিক্রি করে আসছেন।’
রাজধানীর পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজারে ৭ মার্চ এক বহুতল ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনায় প্রাণ হারান অন্তত ২৩ জন এবং আহত হন শতাধিক। গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে এ বিস্ফোরণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বণিক বার্তা
বিস্ফোরণ আতঙ্কে পোশাক শিল্প মালিকরা
সর্বশেষ গতকাল দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জে একটি ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিগত বছরগুলোয় শিল্প-কারখানায় অগ্নিদুর্ঘটনা ও বিস্ফোরণের পরিসংখ্যান এবং চলতি বছরের শুরুর দিকের এসব ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন পোশাক শিল্প মালিকরা।
রাজধানীতে মশা নিয়ন্ত্রণে গত ২৭ বছরে সিটি করপোরেশন ১ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা খরচ করেছে। এতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বরং দিনে দিনে মশা বেড়েছে।
দেশ রূপান্তর
মশার পেটে ১২৭৫ কোটি
ঢাকা মহানগরে মশা নিয়ন্ত্রণ কেন সম্ভব হয়নি, সেই প্রশ্নের উত্তর জানা গেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের কাছ থেকেই। গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের মশা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম দেখে তিনি বলেছিলেন, ঢাকা শহরে মশা নিধনে যে প্রক্রিয়ায় কাজ করা হয় তা ভুল।
আরও পড়ুন >>> আইন মানুষের জন্য নাকি আইনের জন্য মানুষ?
প্রাণিজ আমিষের সহজলভ্য উৎস ডিম-মুরগি। গত তিন দশকে গ্রামগঞ্জে ক্ষুদ্র খামারিরা জোগান দিয়েছেন আমিষের চাহিদা। গরিবের খাবারের পাতে সস্তায় যারা ডিম-মুরগি নিয়ে গেছেন, তাঁদেরই আজ দুর্দিন।
সমকাল
নানা চাপে প্রান্তিক খামারিদের দুর্দিন
সংকটে তাঁদের পাশে কেউ নেই। উল্টো একের পর এক বাড়ছে পোলট্রি উপকরণের দাম। উৎপাদন তিন গুণ বাড়িয়েও ব্যবসা এখন আর তাঁদের হাতে নেই।
এছাড়া নেতৃত্বে একাধিপত্যের বলি বাউফল আ.লীগ; প্রতিশ্রুত কোনো কিছুই অর্জন করতে পারেনি পদ্মা ব্যাংক; নিত্যপণ্যের দাম কমাতে নানা উদ্যোগ; সংকট মোকাবেলায় রিজার্ভ বাড়ানোর কৌশল নিচ্ছে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।