ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

এক বছর আগেও ইফতারে অস্ট্রেলিয়ার ছোলা ছাড়া বিকল্প ছিল না। কারণ, দেশটি থেকেই আমদানি হয়েছিল সব ছোলা। এবার অস্ট্রেলিয়ার ছোলার সঙ্গে ইফতারের টেবিলে উঠতে পারে ভারতের ছোলাও। এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

রোজার পণ্য আমদানির মানচিত্র বদলে যাচ্ছে

বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার রেকর্ড পরিমাণ ছোলা এসেছে ভারত থেকে। এবার রোজার বাজারে যত ছোলা বেচাকেনা হচ্ছে, তার ৪৪ শতাংশই এসেছে দেশটি থেকে। বাংলাদেশে ছোলা আমদানির মানচিত্রে নতুন দেশ হিসেবে যুক্ত হয়েছে ভারত।

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত সড়কের দুই পাশে নিরাপত্তাবেষ্টনী আছে। কিন্তু পদ্মা সেতু প্রকল্পের অধীন সড়কটির সাড়ে ১১ কিলোমিটার অংশে কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনী নেই।

কালের কণ্ঠ

নকশায়ও নিরাপত্তাবেষ্টনী নেই

প্রাথমিক পর্যবেক্ষণের পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, দুর্ঘটনার কারণ যাই হোক, সড়কে নিরাপত্তাবেষ্টনী না থাকায় হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি হয়েছে। বাঁধের মতো সড়কটি মাটি থেকে প্রায় আট ফুট উঁচুতে।

আরও পড়ুন >>> পাকিস্তানের বিপজ্জনক রাজনীতি 

রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি ১৬ জন রোগীর ১৩ জনই শিশু। তাদের একজন ইশতিয়াক ফারহাদ। শিশুটির বাবা মঞ্জুরুল ইসলাম জানান, ইশতিয়াক জলবসন্ত থেকে সেরে ওঠার আগেই আক্রান্ত হয় মাম্পসে।

কালের কণ্ঠ

সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি রোগীর ৭৮% শিশু

কিশোরগঞ্জের বাসিন্দা মঞ্জুরুল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘হঠাৎ জ্বর, এরপর গায়ে ফুসকুড়ি দেখা দেয়। জলবসন্ত বুঝে প্রথমে আমরা খুব বেশি গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু তিন দিন পর থেকে পেট ব্যথা, সঙ্গে বমি শুরু হয়। ছেলে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। অবস্থার অবনতি দেখে স্থানীয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যালে নিয়ে যাই।

বাংলাদেশের অপরাধীরা আগে ভারতে গিয়ে আত্মগোপন করত। এরপর জানা গেল, সেখান থেকে দেশে অপরাধ ঘটায় তারা। কারও কারও নেপালে অবস্থানের কথাও জানা যায়। ভারতকে নিরাপদ মনে না করায় আরব আমিরাতের দুবাই বেছে নিচ্ছে অপরাধীরা। সেখানে তারা আস্তানা গেড়েছে।

দেশ রূপান্তর

ভারত ছেড়ে দুবাইমুখী অপরাধীরা

দেশের অপরাধজগতের শীর্ষ সন্ত্রাসী ও তাদের সহযোগীরা অপরাধ করেই দুবাই চলে যাচ্ছে। সেখানে বসেই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের কলকাঠি নাড়ছে। এখন বিতর্কিত মডেল, রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরাও দুবাইকে কেন্দ্র করে নানা কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন।

তীব্র ডলার সংকটের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে চিকিৎসার উপকরণ উৎপাদন ও আমদানির ওপর। গত সাত মাস ধরে এসব উপকরণের এলসি খোলা ও আমদানি ব্যাপকভাবে কমে গেছে। ওষুধ আমদানি ও দেশে উৎপাদন কমেছে। এতে আমদানিনির্ভর জীবন রক্ষাকারী ওষুধগুলো বাজারে মিলছে না।

যুগান্তর

ডলার সংকটে ধুঁকছে চিকিৎসা খাত

জরুরি অস্ত্রোপচার কক্ষে ব্যবহৃত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম, হৃৎপিণ্ডের ভাল্ব ও পেসমেকারসহ বিভিন্ন মেডিকেল ডিভাইসের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। এমনকি রক্ত পরিসঞ্চালনের বিভিন্ন উপকরণও চাহিদা অনুযায়ী আমদানি হচ্ছে না।

চলতি বোরো মৌসুমে ডিজেল ও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি প্রভাব পড়বে কৃষিতে। কৃষকরা গত বারের চেয়ে প্রায় ৩০-৩৫ শতাংশ বাড়তি দামে পানি ব্যবহার করছে। এছাড়া সারের মূল্য গত বছরের তুলনায় এ বছর কেজিতে ছয় টাকা বেড়েছে। এতে উৎপাদিত ফসলের মূল্য অনেক বেড়ে যাবে।

যুগান্তর

ডিজেল ও বিদ্যুতের দামের খড়্গ কৃষকের কাঁধে

কৃষক বর্তমানে কৃষি বিভাগের মাধ্যমে কৃষি ঋণ পাচ্ছেন। তারা আগের চেয়ে কম পানি ও কৃষি উপকরণ ব্যবহার করে উৎপাদনের কৌশলরপ্ত করেছে।

আরও পড়ুন >>> তামাক কেন ক্ষতিকারক? 

দেশে হৃদরোগের চিকিৎসার পরিসর বাড়লেও জনসংখ্যার তুলনায় তা খুবই অপর্যাপ্ত। সাম্প্রতিক বছরে কার্ডিয়াক সার্জারি বা হৃদরোগের অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে গুণগতমান ও উত্কর্ষ বেড়েছে। তবে অস্ত্রোপচারের সংখ্যা, চিকিৎসা ব্যয় ও আঞ্চলিক অবকাঠামোর ক্ষেত্রে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ।

বণিক বার্তা

দেশে হৃদরোগে মৃত্যু সর্বোচ্চ হলেও চিকিৎসা সুবিধা কম

জাপানের কারিগরি সহায়তায় ১৯৮১ সালে দেশে প্রথম ওপেন হার্ট সার্জারি হয়। জন্মগত সেকান্ডাম টাইপ আট্রিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট (হৃৎপিণ্ডের ওপরের কক্ষে ছিদ্র) আক্রান্ত চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের এক কলেজ শিক্ষার্থী এ সার্জারির প্রথম সুবিধাভোগী। বর্তমানে বছরে অসংক্রামক রোগের কারণে যে-সংখ্যক মানুষ মারা যাচ্ছে দেশে, তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ হৃদরোগী।

এছাড়া ডিবির হাতে প্রভাবশালী আরাভ চক্রের তালিকা; এক্সপ্রেসওয়েতে আরেক দুর্ঘটনা; জবরদখলের রহস্যময় বিদ্যুৎকেন্দ্র!; ইভিএম মেরামতের টাকা পাচ্ছে না নির্বাচন কমিশন; এক্সপ্রেসওয়ের নিরাপত্তা নিয়ে নানা প্রশ্ন; ৮ মাসে রাজস্ব ঘাটতি প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকা সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।