এন এম জিয়াউল আলম

আরও দুই বছর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সিনিয়র সচিব থাকছেন এন এম জিয়াউল আলম।

বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) পিআরএল ও এ সংশ্লিষ্ট সুবিধা স্থগিতের শর্তে তাকে আরও দুই বছরের জন্য চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি বা যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে।

আগামী ৪ জানুয়ারি অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার কথা ছিল জিয়াউল আলমের।

এন এম জিয়াউল আলম ১৯৮৬ সালে সহকারী কমিশনার হিসাবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারে ১৯৮৪ ব্যাচে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট, সহকারী কমিশনার (ভূমি), উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে মাঠ প্রশাসনে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তিনি সিনিয়র সহকারী সচিব, উপসচিব, যুগ্মসচিব হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় ২০১৯ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর সিনিয়র সচিব হন জিয়াউল। এর আগে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

এন এম জিয়াউল আলম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ থেকে বিএসসি (অনার্স) এবং এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০০৬ সালে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট থেকে ২য় বার মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

পিএসসির নতুন সদস্য উত্তম কুমার

সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হয়েছেন অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার সাহা। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। 

অন্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ডা. উত্তম কুমারকে রাষ্ট্রপতি ওই পদে নিয়োগ দিয়েছেন।

দায়িত্ব গ্রহণের দিন থেকে পাঁচ বছর বা তার বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়া (যেটি আগে ঘটে) পর্যন্ত পিএসসি সদস্য হিসেবে দায়িত্বে থাকবেন উত্তম কুমার।

মো. সোহরাব হোসাইন পিএসসির চেয়ারম্যান। আরও ১২ জন সদস্য হিসেবে কমিশনে দায়িত্বে রয়েছেন। ডা. উত্তমকে নিয়ে কমিশনের সদস্য সংখ্যা দাঁড়াল ১৩ জন।

এসএইচআর/এইচকে