খেলাফত মজলিসের আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে দেশবাসীর নাভিশ্বাস উঠেছে। সয়াবিন তেলের অভাবনীয় মূল্যবৃদ্ধির পর নতুন করে পেঁয়াজ, রসুন, আদাসহ সব নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। বাজার অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দখলে চলে গেছে।

রবিবার (১৫ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সেমিনার হলে কেন্দ্রীয় তরবিয়তী মজলিসে তিনি এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, ১১৬ আলেম ও ইসলামি বক্তাকে হেয়প্রতিপন্ন করে দুদকের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের ইসলাম বিদ্বেষী চক্রের ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। তথাকথিত গণকমিশনের ইসলাম ও আলেম বিদ্বেষী কর্মকাণ্ড কোনভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না। অতীতে যারা ইসলামকে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছে তারাই স্তব্ধ হয়ে গেছে। ইসলামি বক্তারা আবহমান কাল থেকে ধর্মীয় সভা, ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে মানুষকে ন্যায় ও সত্যের দিকে, শান্তির ধর্ম ইসলামের দিকে উদ্বুদ্ধ করে আসছেন। ওয়াজ মাহফিল বন্ধের ষড়যন্ত্র তৌহিদি জনতা রুখে দেবে।

তরবিয়তী মজলিসে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র নায়েবে আমির অধ্যাপক মাওলানা যোবায়ের আহমদ চৌধুরী, নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল হালিম, মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের, যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন, মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, এবিএম সিরাজুল মামুন, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, ডা. এসএম মোসাদ্দেক, মুফতি শীহাবুদ্দিন, অধ্যাপক এএসএম খুরশীদ আলম, মুফতি সাইয়্যেদুর রহমান, অধ্যাপক একেএম মাহবুব আলম, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, ডা. রিফাত মালিক, অধ্যাপক মাওলানা আজীজুল হক, মাওলানা আফতাব উদ্দিন, মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ, সাহাব উদ্দিন আহমদ খন্দকার, তাওহিদুল ইসলাম তুহিন, মাওলানা সাইফউদ্দিন আহমদ খন্দকার প্রমুখ।

এমএইচএন/আইএসএইচ