মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার দুপুর একটায় শুরু হয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টি। এই ম্যাচের সর্বশেষ স্কোর ও আপডেট জানাচ্ছে ঢাকা পোস্ট- 

দারুণ এক জয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ

অবধারিত জয়টাই তুলে নিল বাংলাদেশ। তাতে গড়া হয়ে গেছে ইতিহাসও। ডিএলএস পদ্ধতিতে ১০৩ রানের এ জয়ে সিরিজ হয়ে গেছে বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইতিহাসে এই প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ নিয়েছে টাইগাররা।

শ্রীলঙ্কা ১৪১/৯ (বাংলাদেশ ডিএলএস পদ্ধতিতে ১০৩ রানে জয়ী)

বৃষ্টি শেষ, খেলা হবে ৪০ ওভারের

বৃষ্টির সময়ই অনেকটা নিশ্চিত ছিল বাংলাদেশের জয়। ৩৮ ওভারে ৯ উইকেট হারানো লঙ্কানদের দরকার ছিল ২৩৪ রান। বৃষ্টি না হলেও জিততো বাংলাদেশই। বৃষ্টি শেষ হয়ে এখন আবার মাঠে গড়াচ্ছে ম্যাচ। ৪০ ওভারে লঙ্কানদের চাই ২৪৫ রান। যা পেরোতে হলে ১২ বলে লঙ্কানদের প্রয়োজন ১১৯ রান। তা যে অসম্ভব সেটা বলাই বাহুল্য! 

তামিমদের ইতিহাসের পথে বৃষ্টি-বাধা

এত কাছে, তবু এত দূরে! মাত্র একটা উইকেট হলেই ইতিহাস গড়ে প্রথম ওয়ানডে সিরিজটা জেতা হয়ে যেত বাংলাদেশের। কিন্তু হচ্ছে না বৃষ্টির বাগড়ায়। খেলার ১২ ওভার বাকি থাকতে আবারও মিরপুরে বৃষ্টির হানা। তাতে অপেক্ষাটাও দীর্ঘায়িত হচ্ছে আরেকটু।

শ্রীলঙ্কা ১২৬-৯

মুস্তাফিজের তিন, ইতিহাসের দুয়ারে বাংলাদেশ

এ উইকেটেও যেন হলো আগের উইকেটের পুনর্মঞ্চায়ন। মুস্তাফিজের ফুলার লেন্থ বলে একটু এগিয়ে ব্যাট চালালেন লাকশান সান্দাকান। তা গিয়ে জমা পড়ল মিড অনে থাকা তামিমের হাতে। নবম ব্যাটার সাজঘরে ফিরলেন তাতে। লঙ্কানদের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয় থেকে এক উইকেট দূরে এসে দাঁড়াল বাংলাদেশ।

শ্রীলঙ্কা ১২২-৯ 

আবারও মুস্তাফিজের আঘাত, ফিরলেন বান্দারা

মুস্তাফিজের কাটার বুঝতেই পারেননি আশেন বান্দারা। একটু সামনে এগিয়ে বলটাকে খেলতে চাইলেন, তাতে ব্যাটের সামনের অংশে লেগে বলটা গেল মিড অফে দাঁড়ানো মাহমুদউল্লাহর হাতে। লঙ্কানরা হারাল অষ্টম উইকেট।

শ্রীলঙ্কা ১১৮-৮

'ডেঞ্জারম্যান' হাসরাঙ্গাকে ফেরালেন মিরাজ

আগের ম্যাচে ম্যাচের একটা বড় সময় লঙ্কানদের জয়ের আশা টিকে ছিল ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গার ব্যাটে চড়ে। সেই হাসরাঙ্গাকে আজ দাঁড়াতেই দেননি মিরাজ। বোল্ড করে ফেরালেন তাকে, তুলে নিলেন ব্যক্তিগত তৃতীয় উইকেট।

শ্রীলঙ্কা ১১৪-৭

মিরাজের দুই, আরও বিপদে লঙ্কা

মিরাজের বলে সুইপ করতে চেয়েছিলেন দাশুন শানাকা। তবে ব্যাটে বলে হয়নি, লিডিং এজ হয়ে বলটা পৌঁছায় মাহমুদউল্লাহর হাতে। লঙ্কানরা হারায় ষষ্ঠ ব্যাটারকে।

শ্রীলঙ্কা ১০৬-৬

২৫ ওভার শেষে লক্ষ্য থেকে ঢের পিছিয়ে শ্রীলঙ্কা

২৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল চার উইকেট হারিয়ে ১১১। এরপর শেষের মুশফিক-ঝড়ে বাংলাদেশ তুলেছিল ২৪৬ রান। তবে জবাব দিতে নেমে শ্রীলঙ্কা আস্কিং রেট আর বাংলাদেশের রান দুই ক্ষেত্রেই পিছিয়ে আছে। ২৫ ওভার শেষে দলটি তুলেছে ৯০ রান, তাতেই হাওয়া ৫ উইকেট। জিততে হলে তাদের এখনো করা চাই ওভারপ্রতি ৬.২৮ গড়ে ১৫৭ রান, হাতে আছে মোটে পাঁচ উইকেট।

শ্রীলঙ্কা ৯০-৫

আবারও সাকিবের আঘাত, ফিরলেন ধনাঞ্জয়া

উইকেটটা যেন আগের উইকেটের কার্বন কপি। সাকিবের বলটা নিচু হয়ে আঘাত হানল ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার প্যাডে। লঙ্কানরা হারাল তাদের পঞ্চম ব্যাটারকে। সাকিব পেলেন তার দ্বিতীয় উইকেটের দেখা।

শ্রীলঙ্কা ৮৯-৫

মিরাজের প্রথম উইকেট, বিপদে লঙ্কানরা

মেহেদি হাসান মিরাজের বলটা খানিকটা নিচু হয়ে আঘাত হানল কুশল মেন্ডিসের প্যাডে। মিরাজ এতটাই নিশ্চিত ছিলেন যে আবেদনের আগে শুরু করে দিয়েছিলেন উদযাপন। এরপর আবেদনে আম্পায়ারও সায় দিলেন। তবে মেন্ডিস রিভিউ করলেন। সেখানে দেখা গেল পিচিং, ইমপ্যাক্ট তো চাহিদামাফিক হলোই, এরপর বলটা আঘাত করতো স্ট্যাম্পেও। ফলে রিভিউটা হারালেন, দলকে ফেলে দিয়ে গেলেন খানিকটা বিপদেই।

শ্রীলঙ্কা ৭৭-৪

সাকিবের শিকার হয়ে ফিরলেন নিশাঙ্কা

সাকিবের অফস্ট্যাম্পের বাইরে খানিকটা জোরের ওপর করা বলটায় আড়াআড়ি ব্যাটে খেলতে চেয়েছিলেন নিশাঙ্কা। তবে বাড়তি গতির জন্যে টাইমিংটা হলো না। বল উঠে গেল হাওয়ায়। জমা পড়ল তামিমের হাতে। ব্যাট হাতে ব্যর্থ সাকিব সফলতা পেলেন বল হাতে। 

শ্রীলঙ্কা ৭১-৩ 

মুস্তাফিজ ফেরালেন গুনাথিলাকাকে

অফ সাইডে মোটে একটা ফিল্ডারই রেখেছিলেন অধিনায়ক তামিম। মুস্তাফিজের অফ স্ট্যাম্পের অনেক বাইরের বলে করা ধানুষ্কা গুনাথিলাকার কাট খুঁজে পেলেন সেই সবেধন নীলমণি সাকিব আল হাসানকেই। তাতে দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটল দ্বিতীয় লঙ্কান উইকেটের। 

শ্রীলঙ্কা ৫৩-২

শরীফুল পেলেন প্রথম ওয়ানডে উইকেট

টি-টোয়েন্টি অভিষেকটা হয়েছিল বড্ড বিবর্ণ। তবে ওয়ানডে অভিষেকে আলো ছড়াচ্ছেন শরীফুল ইসলাম। শুরুতেই তামিমের ক্যাচ বানিয়েছেন কুশল জানিথ পেরেরাকে। ইনিংসের শুরুতেই বাংলাদেশকে এনে দিয়েছেন মহামূল্য ব্রেক থ্রু।

শ্রীলঙ্কা ২৪-১

সাইফউদ্দিনের জায়গায় তাসকিন

ম্যাচে বড় দুর্ঘটনায় পড়লেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। হেলমেটে আঘাত পাওয়া এই পেসারকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তার বদলি হিসেবে কনকাশন সাব হয়েছেন তাসকিন আহমেদ।

মুশফিকের বিদায়, বাংলাদেশ অলআউট

শেষটা যেন পুরো বাংলাদেশ ইনিংসের প্রতিচ্ছবি। চামিরার বলে কভারে থাকা বান্দারার হাতে ক্যাচ দিয়ে মুশফিক বিদায় নিলেন, বাংলাদেশ ইনিংসেও পড়ল যবনিকা। তবে তার আগে ধীরগতির উইকেট-আউটফিল্ডে লড়াইয়ের পুঁজিটা ঠিকই পেয়ে গেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ ৪৮.১ ওভারে ২৪৬ /১০ (তামিম ১৩, লিটন ২৫, সাকিব ০, মুশফিক ১২৫, মোসাদ্দেক ১০, মাহমুদউল্লাহ ৪১, আফিফ ১০, মিরাজ ০, সাইফ ১১, শরিফুল ০, মুস্তাফিজ ০*)

সাইফউদ্দীনের পর ফিরলেন শরীফুল, অলআউটের শঙ্কা

আগের ওভারেই ফিরেছিলেন সাইফউদ্দীন, এরপর শরীফুলও টিকলেন না বেশিক্ষণ। ইসুরু উদানার বলে ক্যাচ দিলেন উইকেটের পেছনে কুশল পেরেরার হাতে। বাংলাদেশ পড়ল অলআউটের শঙ্কায়। 

বাংলাদেশ ২৪৬-৯

মুশফিকের সেঞ্চুরি

আগের ম্যাচে দারুণ খেলতে থেকে হঠাৎ ছন্দপতন হয়েছিল রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে। সেটা আজও হলে বড় বিপদেই পড়ত বাংলাদেশ। কিন্তু দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুশফিক হাঁটেননি সে পথে। পরিস্থিতির চাহিদা মিটিয়ে ব্যাট করেছেন লম্বা সময়। সবশেষ দুশমন্থ চামিরার লেগ স্ট্যাম্পের বাইরের বলটা ফাইন লেগ দিয়ে সীমানাছাড়া করে তুলে নিয়েছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরিটা। 

বৃষ্টি মাঠে ফিরছেন মুশফিকরা, কমছে না ওভার

ওভার বাকি আছে আর ছয়টি। এমন সময়ে বৃষ্টিতে শঙ্কা ছিল ওভার কমে যাওয়ার, সেটা হলে বাংলাদেশের আর মাঠে না নামার একটা শঙ্কাও ছিল। তা হলে মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরিটাও রয়ে যেত অধরা। তবে মাঠ থেকে সর্বশেষ খবর, কমছে না ওভার। ফলে মুশফিকের সেঞ্চুরির সম্ভাবনাটাও টিকে রইল সমানে। বাংলাদেশ ২১৩-৭

বৃষ্টি নামল ঝমঝমিয়ে, দৌড়ে ফিরলেন মুশফিকরা

বৃষ্টি একটু থেমেছিল। তাতে মাঠে নেমে আশি থেকে নব্বইয়ের ঘরে চলে এসেছিলেন মুশফিকুর রহিম। ৯৬ রানে থাকায় তার সেঞ্চুরিটাকে যখন অবধারিত মনে হচ্ছিল তখনই আবারও বৃষ্টির হানা। তবে এবার আর অল্পসল্প নয়, রীতিমতো ঝমঝমিয়ে নামল বৃষ্টি। তাতে মুশফিকদেরও সাজঘরে ফিরতে হলো দৌড়ে।

বৃষ্টি শেষে মাঠে ফিরলেন মুশফিকরা

বৃষ্টির সঙ্গে লুকোচুরি হলো কয়েক দফা। একবার কভার সরে তো আবার বৃষ্টির দৌরাত্ম্য ফিরে আসে। অবশেষে সে আধিপত্য শেষ হয়েছে বৃষ্টির। ম্যাচ আবারও ফিরেছে মাঠে।

খেলায় এবার বৃষ্টির হানা

আকাশে মেঘের আনাগোনা ছিল আগে থেকেই। বাংলাদেশ ইনিংসের ৪১তম ওভারে এসে আক্রমণ বৃষ্টির। তাতে খেলাও গেল বন্ধ হয়ে।

বাংলাদেশ ১৯৫-৭

মিরাজের বিদায়ে আরও বিপদে বাংলাদেশ

দুই ওভারের ব্যবধানে দুই উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ ছিল বিপদেই। সেখান থেকে মিরাজও ফিরলেন দলকে হতাশা উপহার দিয়ে। ওয়ানিন্দুর ভেতরের দিকে আসতে থাকা বলটা তার ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে আঘাত হানল স্ট্যাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরলেন মিরাজ।

বাংলাদেশ ১৮৪-৭

টিকলেন না আফিফও

মিড অনে ফিল্ডার বৃত্তের ভেতরে দেখে একটা বাউন্ডারি চুরি করতে চেয়েছিলেন আফিফ হোসেন। কিন্তু সে চেষ্টা শেষ হলো হতাশায়। বলটা গিয়ে জমা হলো মিড অনে থাকা নিশাঙ্কার হাতে, আর উইকেট জমা পড়ল উদানার ঝুলিতে। বাংলাদেশ পড়ল ঘোর বিপদে।

বাংলাদেশ ১৮৪-৬

আত্মঘাতী স্কুপে উইকেট গেল রিয়াদের

জুটি যখন জমে ক্ষীর, তখনই যেন ইম্প্রুভাইজেশনের ইচ্ছে চেপে বসছে ব্যাটসম্যানদের মগজে। আগের ম্যাচে চেপেছিল মুশফিকুর রহিমের মাথায়। রিভার্স সুইপের খড়গে হারিয়েছিলেন উইকেট। আজ চাপল মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মাথায়। সান্দাকানকে করতে গেলেন স্কুপ, উইকেট দিলের কিপারের হাতে। তাতে টানা দ্বিতীয় শতরানের জুটি হলো না মুশফিক-রিয়াদের, দলও পড়ল খানিকটা অস্বস্তিতে।

বাংলাদেশ ১৬১-৫

ব্যর্থ দলে ফেরা মোসাদ্দেকও

আগের ম্যাচে শূন্য রান করা মোহাম্মদ মিঠুনের জায়গায় দলে ফিরেছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন। দলের প্রয়োজনে তিনিও হয়েছেন ব্যর্থ। ব্যক্তিগত ১০ রান করে লাকশান সান্দাকানের বলে ক্যাচ দিয়েছেন উইকেটের পেছনে।

বাংলাদেশ ৭৪-৪

ফিরলেন লিটনও

প্রথম ওভারটা কেটেছিল দারুণ। এরপর হুট করেই দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালকে হারিয়ে বাংলাদেশ পড়েছিল বিপদে। সেখান থেকে বাংলাদেশকে কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছিল লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিমের ব্যাট। কিন্তু দলীয় ৪৯ রানে লিটন দাসের বিদায়ে সেটা আবারও অস্বস্তিতে রূপ নিয়েছে। ৪২ বলে ২৫ রান করে সান্দাকানের বলে আউট হয়েছেন তিনি। 

স্কোর : ৫৫-৩ (১২ ওভার ২ বল)

আউট সাকিব ও তামিম

কী দারুণ শুরুই না করেছিলেন তামিম ইকবাল। এক ওভারেই এসেছিল ১৫ রান। কিন্তু এমন উড়ন্ত শুরুর পরই আউট হয়ে গেলেন তামিম ইকবাল। ৬ বলে ৩ চারে ১৫ রান করে চামিরার বলে আউট হয়ে গেছেন তিনি। এরপর ব্যাটিংয়ে এসে ৩ বল খেলে ০ রানে সাজঘরে ফেরত গেছেন সাকিব আল হাসানও। 

স্কোর : ১৬-২ (৩ ওভার ২ বল)

জায়গা হারালেন তাসকিন-মিঠুন

সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ একাদশে দুটি পরিবর্তন। পেসার তাসকিন আহমেদ ও মোহাম্মদ মিঠুন জায়গা হারিয়েছেন। তাসকিনের জায়গায় অভিষেক হচ্ছে পেসার শরীফুল ইসলামের। মোহাম্মদ মিঠুনও নেই একাদশে। তার জায়গায় খেলছেন মোসাদ্দেক হোসেন।

বাংলাদেশ একাদশ : তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মোসাদ্দেক হোসেন, মাহমুদউল্লাহ, আফিফ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মেহেদি হাসান মিরাজ, মুস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম

কোন পরিবর্তন নেই শ্রীলঙ্কান একাদশে। আগের ম্যাচের দল নিয়েই খেলছে সফরকারীরা।

শ্রীলঙ্কা একাদশ : কুসল পেরেরা (অধিনায়ক), কুসল মেন্ডিস (সহ-অধিনায়ক), দানুশকা গুনাথিলাকা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, পাথুম নিসানকা, দাসুন শানাকা, আশেন বান্দারা, ভানিন্দু হাসারাঙ্গা, ইসুরু উদানা, দুশমন্থ চামিরা, লাকসান সান্দাকান।

ফের টস ভাগ্য তামিমের পক্ষে

প্রথম ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। দ্বিতীয় ম্যাচেও তার মুখে হাসি। এবারও টসে জিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ অধিনায়ক শুরুতেই ব্যাটিং বেছে নিলেন।

ওয়ানডে সুপার লিগের শীর্ষে উঠার হাতছানি

একই দিনে বাংলাদেশের সামনে সুযোগ দুইটি দারুণ জিনিস নিজেদের করে নেওয়ার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এখনো কোনো ওয়ানডে সিরিজে জেতেনি বাংলাদেশ, প্রথম ওয়ানডেতে দারুণ জয়ে সিরিজ শুরু করে টাইগাররা। দ্বিতীয় ম্যাচে জিতলেই সিরিজ নিশ্চিত হবে। প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ হারানো যাবে লঙ্কানদের। 

আজই যদি তেমনটা হয়, তাহলে বাংলাদেশ উঠে যাবে আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের শীর্ষে। ৭ ম্যাচে চার জয় ও তিন হারে ৪০ পয়েন্ট নিয়ে বর্তমানে পয়েন্ট টেবিলের চতুর্থ স্থানে আছে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয় পেলেই ৯ ম্যাচে ৪ জয় পাওয়া ইংল্যান্ডকে টপকে শীর্ষে উঠে যাবেন তামিম ইকবালরা। 

এমএইচ/এটি