ক্রোয়েশিয়া-মরক্কো ম্যাচেও দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকরা ‘নাকচ’
বিশ্বকাপের প্রতি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সেই হিসেবে সবচেয়ে কম আকর্ষণীয় ম্যাচ তৃতীয় স্থান নির্ধারণী। দুই বিজিত সেমিফাইনালিস্টের ম্যাচের প্রতি সাধারণ দর্শক ও মিডিয়া উভয়েরই আগ্রহ কম থাকে। কাতার বিশ্বকাপে ঘটছে ব্যতিক্রম।
মরক্কো এই বিশ্বকাপে চমক দেখিয়েছে। তাই তাদের স্থান নির্ধারণী ম্যাচও বাড়তি আগ্রহ সবার। কাতারে মরক্কো ও আফ্রিকার অনেক দর্শক এসেছেন। তারা সবাই মরক্কোকে তৃতীয় হিসেবে দেখতে চায়।
বিজ্ঞাপন
গতবারের ফাইনালিস্ট ক্রোয়েশিয়া এবং এবারের বিশ্বকাপের চমক মরক্কোর ম্যাচ নিয়ে তাই মিডিয়ারও আগ্রহ রয়েছে। ম্যাচ শুরুর ৪৮ ঘন্টা আগে অ্যাক্রিডিটিয়েট সাংবাদিকদের মিডিয়া টিকিটের জন্য আবেদন করতে হয়। খেলা শুরুর ২৪-৩৬ ঘন্টা আগে অ্যাপ্রুভ অথবা রিজেক্ট স্ট্যাটাস জানা যায়। মরক্কো-ক্রোয়েশিয়া ম্যাচে আবেদন পড়েছে অসংখ্য। ফলে রিজেকশনের সংখ্যা অনেক বেশি। শেষ করে বাংলাদেশ, ভারত, দক্ষিণ এশিয়া এবং চূড়ান্ত পর্বের নন প্লেয়িং কান্ট্রির সাংবাদিকরা রিজেক্টেড হয়েছেন প্রায় সবাই।
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে রিজেকশনের ঘটনা প্রেস সেন্টারে আলোচনার উদ্রেক হয়েছে। ফিফার মিডিয়া টিকিট বিভাগে কাজ করা অনেকের বক্তব্য, তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচের ভেন্যু খলিফা স্টেডিয়াম। সেখানে সাংবাদিকদের আসন ৫৮০। এই ম্যাচের জন্য আবেদন পড়েছে সহস্রাধিক। ফলে অধিকাংশের বেশি নাকচ হয়েছে। মরক্কো,ক্রোয়েশিয়ার সাংবাদিকে প্রথম প্রাধান্য এরপর আফ্রিকা ও ইউরোপের সাংবাদিকদের দ্বিতীয় প্রাধান্য দিয়ে টিকিটিং করা হয়েছে।’
বিজ্ঞাপন
এজেড/এটি