ফুটবলে খেলোয়াড় বদল সাধারণ নিয়ম। তবে গোলরক্ষক পরিবর্তন খুব কদাচিৎ বা বিশেষ ঘটনায়। লেবাননের বিপক্ষে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধেই বাংলাদেশ গোলরক্ষক পরিবর্তন করেছে। 

মিতুল মারমা প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে ব্যথা অনুভব করেন। মেডিক্যাল টিম মাঠে কয়েক মিনিট তাকে প্রাথমিক চিকিৎসাও দেয়। প্রথমার্ধের ইনজুরি সময়ের তিন মিনিট মাঠে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোলরক্ষক পরিবর্তন করেন কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। 

মিতুল মারমাকে উঠিয়ে নামানো হয় মেহেদী হাসান শ্রাবণকে। অবশ্য নেমেই আক্রমণের মুখে পড়েন শ্রাবণ। বলের লাইনে ঠিক মতো যেতে পারেননি। বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম ম্যাচ হওয়ায় খানিকটা নার্ভাসই ছিলেন।

বাংলাদেশ দলের নিয়মিত গোলরক্ষক ছিলেন আনিসুর রহমান জিকো। সাফের সেরা গোলরক্ষক পুরস্কারও পেয়েছিলেন। বসুন্ধরা কিংসের হয়ে এএফসি কাপের ম্যাচ খেলে মালদ্বীপ থেকে দেশে আসার সময় মদ বহন করেছিলেন। কিংস তদন্ত করে জিকোকে কয়েক মাসের বহিষ্কার দেয়। এজন্য জাতীয় দলেও ডাক পান না। মিতুল মারমাই বাংলাদেশ দলের গোলপোস্ট সামলান।

এজেড/