ভ্যাকসিন নিয়েই অলিম্পিকে যাবেন রোমানরা
করোনাভাইরাসের জন্য গত বছর টোকিও অলিম্পিক স্থগিত হয়েছিল। এই বছরও হওয়া নিয়ে রয়েছে শঙ্কা এবং অনিশ্চয়তা। এর মধ্যেই আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ও জাপান সরকার তাদের প্রয়োজনীয় কাজ সারছে। জাপানবাসী করোনার হাত থেকে দূরে রাখতে টোকিও অলিম্পিকে আগত সকলকে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যাপারে এক প্রকার নির্দেশনা রয়েছে।
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন জাপান সরকার ও আইওসিকে এই ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে যে, বাংলাদেশ থেকে যারা টোকিও অলিম্পিকে যাবেন সবাই ভ্যাকসিন নিয়েই যাবেন। জাপানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ভাবনায় রয়েছে।
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব) ফখরুদ্দিন হায়দার বলেন, ‘বাংলাদেশের অ্যাথলেট, অফিসিয়ালরা পূর্ণাঙ্গভাবে ভ্যাকসিন নিয়েই অলিম্পিকে যাবে।’ পূর্ণাঙ্গ বলতে দুই ডোজ ভ্যাকসিন। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে অলিম্পিক হবে টোকিওতে।
বিজ্ঞাপন
দুই মাস সময় রয়েছে। বাংলাদেশে ভ্যাকসিন কার্যক্রম স্থগিত। এরপরও রোমান সানাদের ভ্যাকসিন দিতে সমস্যা হবে না বলে জানান বিওএ মহাপরিচালক, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে ইতোমধ্যে আমাদের আলোচনা হয়েছে। অত্যন্ত গুরুত্ব বিবেচনায় তারা আমাদেরকে ভ্যাকসিন দিচ্ছে। আশা করি রোববারই আমাদের জন্য বরাদ্দকৃত ভ্যাকসিন পেয়ে যাব এবং সংশ্লিষ্টরা গ্রহণ করতে পারবে।’
অলিম্পিক নিশ্চিত হওয়া ক্রীড়াবিদদের মধ্যে দুই সাতারু আরিফুল ইসলাম ও জুনাইনা দেশের বাইরে। অ্যাথলেট জহির রায়হান ও রোমান সানা দেশে রয়েছেন। শ্যুটিং ভারত্তোলনের ওয়াইল্ড কার্ড এখনো নিশ্চিত হয়নি।
বিজ্ঞাপন
এজেড/এমএইচ