এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস (এএলএ) ২০২১ -এ ‘অর্গানাইজেশনাল অ্যাওয়ার্ডস’ বিভাগে ‘বেস্ট অর্গানাইজেশন ফর ওয়ার্কপ্লেস অ্যান্ড পিপল ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কার অর্জন করেছে গ্রামীণফোন (জিপি)।

বৃহস্পতিবার (১০ জুন) এই সম্মানজনক আয়োজনের ১৯তম আসর অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে কর্মীদের সুস্থতা এবং সব কর্মীকে সমান অগ্রাধিকার প্রদানসহ অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতি বিকাশে গ্রামীণফোনের ভূমিকা ও দৃষ্টিভঙ্গির কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

এশিয়ায় ব্যবসায়িক নেতৃত্বের বিষয়ে পৃষ্ঠপোষকতা এবং এক্ষেত্রে ভালো উদ্যোগের প্রচারে এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। ২০১১ সাল থেকে এই পুরস্কার অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে মানবসম্পদের সুস্থ ও ধারাবাহিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে আসছে।

এ বছর ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডসের দক্ষ জুরি কাউন্সিল নতুন সম্ভাবনা উন্মোচনের লক্ষ্যে গ্রামীণফোনের অসামান্য প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন জানান। খাত সংশ্লিষ্ট তিন শতাধিক ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।

গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন বলেন, ‘কর্মীদের সুস্থতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতি, প্রজেক্ট অটোমেশন, ডিজিটালভাবে পরিচালিত এইচআর, সর্বপরি মানবসম্পদ ও নেতৃত্ব বিকাশকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করে গ্রামীণফোন। যা আমাদের দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ খাতে এগিয়ে থাকতে সহায়তা করেছে। এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অর্জন আমাদের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। আমরা এই অর্জন গ্রামীণফোন পরিবারের সব নিবেদিত কর্মীর প্রতি উৎসর্গ করছি।

গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে গ্রামীণফোন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গ্রামীণফোনের কর্মীদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে খাত সংশ্লিষ্ট নানা প্রশিক্ষণ গ্রহণের ও নতুন বিভিন্ন বিষয় শেখার সুযোগ করে দিয়েছে। বর্তমান সময়ে বৈশ্বিকভাবেই কাজের ক্ষেত্রে এসব প্রশিক্ষণের চাহিদা রয়েছে।

একে/এসকেডি