সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
হাজং ভাষার নিজস্ব কোনো বর্ণমালা নেই। হাজং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর যে কয়েক হাজার মানুষ বেঁচে আছেন, তাঁদের মধ্যেও এ ভাষায় কথা বলার চর্চা কম। ভাষাটি টিকিয়ে রাখতে ছয় বছর ধরে লড়াই করছেন এক তরুণ। বয়স্কদের কাছ থেকে ভাষা সংগ্রহ করে লিপিবদ্ধ করে রাখছেন। গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন। শিশু, নারী–পুরুষ, বয়োবৃদ্ধ—সবার সঙ্গে কথা বলছেন। গল্পচ্ছলে শেখাচ্ছেন হাজং ভাষার শব্দ। ইতিমধ্যে ৮২৬টি হাজং শব্দ তিনি লিপিবদ্ধ করতে পেরেছেন।
একটি ভাষা টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে শামিল হওয়া এই তরুণের নাম অন্তর হাজং (২৭)। বাড়ি নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী খুজিগড়া গ্রামে। অন্তরের স্বপ্ন, সরকারি উদ্যোগে হাজং ভাষাটি বইপুস্তকে লিপিবদ্ধ হবে একদিন।
বণিক বার্তা
সংসদীয় পদ্ধতির আদলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্বিন্যাসের প্রস্তাব
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর রাষ্ট্র সংস্কারে দ্বিতীয় ধাপে গঠিত ‘স্থানীয় সরকার সংস্কার’ কমিশনের প্রাথমিক সুপারিশসংবলিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গতকাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ প্রধান উপদেষ্টার কাছে এ সুপারিশমালা হস্তান্তর করেন।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। পাকিস্তান আমলে করা জেনারেল আইয়ুব খান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতি ব্যবস্থার আদলে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে ওঠে। সেই পদ্ধতি বাতিল করে সংসদীয় পদ্ধতির আদলে পুনর্বিন্যস্ত করার প্রস্তাব করা হয়।
কালের কণ্ঠ
প্রস্তুতি প্রায় শেষ। কয়েক দিনের মধ্যেই ঘোষণা হতে যাচ্ছে বহুল আলোচিত জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে আত্মপ্রকাশ করতে যাওয়া নতুন রাজনৈতিক দলের নাম। এই দলের শীর্ষ ছয়টি পদে কারা আসছেন, তা অনেকটাই চূড়ান্ত হয়েছে। সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের একাংশের উদ্যোগে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতিও চলছে।
দলটি গঠনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. শামীম কামাল। এরই মধ্যে এই দলের সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য একটি অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির সম্পাদক পদে রয়েছেন মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল সায়েখুজ্জামান।
দেশ রূপান্তর
অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে চরমপন্থিরা
ত্রিবেণী শ্মশান খালে ফাইভ মার্ডারের ২২ বছর পর একই স্থানে একই স্টাইলে ঘটল ট্রিপল মার্ডার। আতঙ্ক আবার দানা বাঁধছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একসময়কার চরমপন্থি অধ্যুষিত ঝিনাইদহে। এরইমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠন জাসদ গণবাহিনীর কালু গ্রুপের প্রধান কমরেড কালু হোয়াটসঅ্যাপে সাংবাদিকদের খুদে বার্তা পাঠিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছে। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে নতুন করে আবার চরমপন্থি সংঘাত ছাড়িয়ে পড়তে পারে।
আজকের পত্রিকা
সড়কে ছড়িয়ে ছিল বিপুল সংখ্যক জাতীয় পরিচয়পত্র, পরে উদ্ধার
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌর শহরের একটি সড়ক থেকে বিপুল পরিমাণ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) উদ্ধার করেছে প্রশাসন। গতকাল শনিবার বিকেলে পৌরসভার মধ্যম বাটাখালী মসজিদের অদূরে সড়ক থেকে এসব জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়। বিপুল পরিমাণ এনআইডি কীভাবে সড়কে গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার বিকেলে পৌরসভার মধ্যম বাটাখালী এলাকায় সড়কের ওপর হাজারো এনআইডি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখে প্রশাসনকে খবর দেওয়া হয়। চকরিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলাম গিয়ে এনআইডিগুলো উদ্ধার করেন। এসব এনআইডি ২০০৮ সাল হালনাগাদ ইস্যু করা হয়। সেগুলোতে চকরিয়া উপজেলা, পৌরসভা ও পেকুয়ার বিভিন্ন এলাকার ভোটারদের এনআইডি রয়েছে।
সমকাল
কোনো কাজেই গতি নেই, নাগরিক সেবা লাটে
স্থানীয় সরকার বিভাগে কোনো কাজেই গতি আসছে না। সরকার পতনের পর অনেক জনপ্রতিনিধি পালিয়ে যাওয়া এবং বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিকে বরখাস্ত করায় স্থবির হয়ে পড়ে স্থানীয় সরকারগুলোর কার্যক্রম। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে আরেকটি বড় ধাক্কা লাগে মন্ত্রণালয়ে। বর্তমানে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের কাজ চলছে দুটি ভিন্ন স্থান থেকে। এ কারণে রুটিন কাজও সঠিকভাবে চালানো যাচ্ছে না। দেশের আর্থসামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়ন থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট সংস্কার, স্যানিটেশন, পানি সরবরাহ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, সনদ প্রদানসহ সেবামূলক কাজ ব্যাহত হচ্ছে। এতে বাড়ছে জনঅসন্তোষ।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে তিন মাস পরপর আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হতো। গত ২৫ ডিসেম্বর সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডে সম্মেলন কক্ষটি পুড়ে যায়। এখন মন্ত্রণালয়ের বৈঠক করার মতো সভাকক্ষ নেই। গত ছয় মাসে একটিও আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়নি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সম্মেলন কক্ষে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের বৈঠক হয় মাঝেমধ্যে। অগ্নিকাণ্ডের পর পুরো এক মাস কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর বসার জায়গাই ছিল না। তড়িঘড়ি করে ডিএসসিসি নগর ভবনের ১৩ থেকে ১৫ তলার ৭৫টি কক্ষ খালি করা হয়। সেখানে কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর কিছু কর্মকর্তা পুড়ে যাওয়া ভবনের দ্বিতীয় তলায় অফিস করছেন। দুটি স্থান থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করায় কাজের গতি কমে গেছে। এ ছাড়া আগুন লেগে অনেক ফাইল পুড়ে যাওয়ায় দ্রুত কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রণালয় থেকে ৪০ বস্তা ফাইলপত্র নেওয়া হয়েছে নগর ভবনে। সেগুলোর মধ্যে মাত্র ছয়-সাতটি বস্তা এখন পর্যন্ত খোলা হয়েছে।
কালের কণ্ঠ
রাজধানীতে হানিফ ভ্রাতার লুটপাট, দখলবাজি
‘আমরা ১৬ জন। উচ্চপদস্থ কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা, জেলা দায়রা জজ, শিক্ষকও রয়েছেন। ২০১০ সালে জমি কিনেছিলাম। মাটি ভরাট করে ঘর তুলে বাউন্ডারি ওয়ালও দিই। দলিল, নামজারিতেও সমস্যা নেই। নিয়মিত খাজনাও দিচ্ছি। কিন্তু ওরা একদিন এসে বলল, পেছনে বালি ফেলব। আপনাদের জমির ওপর দিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেন।
আপত্তি করার সাহস পাইনি। রাতের অন্ধকারে আমাদের জমিতে গেট করে, নিজেদের কম্পানি আর্টিকেল স্ট্রাকচার লিমিটেডের সাইনবোর্ড লাগিয়ে দখল করে নিল। ওদের ওই বর্বর আচরণে আমাদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষণ, তা ভাষায় প্রকাশ করার নয়। আমাদের একজন নাজমুল তো স্টোক করে মারাই গেলেন।
যুগান্তর
ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তিন মেয়াদের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে ‘ভুয়া সনদ বাণিজ্য’ করার অভিযোগ উঠেছে। কমপক্ষে ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে এক থেকে দুই কোটি টাকার বিনিময়ে ভুয়া সনদ দিয়েছেন। এভাবে তিনি প্রায় ২৫ হাজার ভুয়া সনদ বিক্রি করে হাজার কোটি টাকা নিজের পকেটে ঢুকিয়েছেন-এমন অভিযোগ ’৭১-এর সম্মুখসারির একাধিক যোদ্ধার। তাদের মতে, শুধু ভুয়া সনদ বিক্রি করেই ক্ষান্ত হননি, মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ‘টেম্পারিং’ করে সনদ নিয়েছেন নিজেও। এ ব্যাপারে প্রায় দেড় বছর আগে উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন করা হয়। ইতোমধ্যেই প্রাথমিক শুনানি শেষ হয়েছে। শিগগিরই চূড়ান্ত শুনানি হবে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে এবং যুগান্তরের নিজস্ব অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য।
বণিক বার্তা
স্বাধীনতার পর কোনো সরকারই ভূমি সংস্কারে হাত দেয়নি
মেক্সিকোয় বিপ্লবের (১৯১০-১৯২০) পর দেশটিতে ব্যাপক মাত্রায় ভূমি সংস্কার করা হয়। দেশটির ওই বিপ্লব ও পাল্টা বিপ্লবের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল কৃষকদের ভূমি অধিকারের দাবি আদায়। দীর্ঘ সংগ্রামের মাধ্যমে এ ভূমির অধিকার নিশ্চিত করেন সেখানকার বিপ্লবীরা।
বলশেকিভ বিপ্লবের পর সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নে ১৯১৭ সালেই বড় ধরনের ভূমি সংস্কারে হাত দেয়া হয়। এতে বৃহৎ ভূমি মালিকদের থেকে জমি উদ্ধার করে তা স্থানীয় কৃষক ও কমিউনের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। এতে কৃষি উৎপাদনে নয়া জাগরণ সৃষ্টি হয়। এ ভূমি বণ্টনকে রাশিয়াসহ সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সবচেয়ে বড় ঐতিহাসিক সংস্কার হিসেবে দেখা হয়। এ সংস্কার রুশ সমাজের ক্ষমতার কেন্দ্রেও ভারসাম্য নিয়ে আসে। সামাজিক এলিটদের সঙ্গে উৎপাদন শৃঙ্খলে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে যুক্ত হন ভূমিহীন কৃষকরা। ইতিহাস অনুযায়ী, রাশিয়া ও মেক্সিকোয় বিপ্লব দানা বাঁধার বড় অংশজুড়ে ছিল কৃষকের ভূমি মালিকানার দাবি, যা পরবর্তী সময়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছাড়িয়ে পড়ে।
মানবজমিন
গরমে লোডশেডিংয়ের শঙ্কা, সমস্যা গ্যাসেও
আসছে গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে দুশ্চিন্তা বাড়ছে। আগামী মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে রমজান। যোগ হচ্ছে সেচ মৌসুমও। সবমিলিয়ে মার্চ-এপ্রিল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা দেড়গুণ হবে। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই বাড়তি চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হবে বিদ্যুৎ বিভাগকে। এবার গরমে তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি ঘাটতি থাকবে বিদ্যুতের। যদিও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, লোডশেডিং হবে দেড় হাজার মেগাওয়াট। মূলত জ্বালানি সমস্যার কারণেই বিদ্যুতের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।
গ্রীষ্মে ১৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চাহিদার সম্ভাব্য প্রক্ষেপণ করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ। প্রতি বছরই গ্রীষ্মের সঙ্গে সেচ এবং রমজানের বাড়তি চাহিদা যোগ হয়। এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে সারা দেশে জনসাধারণের মধ্যে অসন্তোষ দেখা যায়। গেল বছর গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ চাহিদা ১৬ মেগাওয়াট নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু বিতরণ ব্যবস্থার বাস্তব পরিস্থিতি বলছে, গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিক রাখতে পারেনি পতিত আওয়ামী লীগ সরকার। এ সময়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াটেই হিমশিম খেতে হয় সরকারকে। সেখানে এবার ১৮ হাজার মেগাওয়াটে কী করবে বিদ্যুৎ বিভাগ, তা নিয়ে চিন্তিত সংশ্লিষ্টরা। এখনই ব্যবস্থা না নিলে রমজানে ও সেচ মৌসুমে সংকট ঠেকিয়ে রাখা যাবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রথম আলো
ডিসেম্বরেই নির্বাচন দিতে চায় সরকার
আগামী ডিসেম্বরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার। কোনো কারণে ডিসেম্বরে সম্ভব না হলে নির্বাচন বড়জোর মাসখানেক পেছানো হতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টার ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র থেকে জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে এমন ধারণা পাওয়া গেছে।
এই সূত্রগুলো বলছে, আগামী ডিসেম্বরেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। তবে কোনো পরিস্থিতিগত কারণে ডিসেম্বরে সম্ভব না হলে আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে ভোট হবে বলে মনে করছেন সরকার-সংশ্লিষ্ট অনেকেই। কারণ, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে পবিত্র রমজান শুরু হবে। রমজান ও পবিত্র ঈদুল ফিতর মিলিয়ে দেড়-দুই মাস সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব হবে না। এরপর কালবৈশাখী ও বর্ষা মৌসুম শুরু হবে। সাধারণত বর্ষায় জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা হয় না। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরে সম্ভব না হলে ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
দেশ রূপান্তর
ক্ষতিপূরণের টাকা আত্মসাৎ চক্রে ম্যাজিস্ট্রেট!
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু রায়হানের বিরুদ্ধে এক দিনমজুরের জমির ক্ষতিপূরণের ২ কোটি ১১ লাখ টাকা প্রদানে গড়িমসি ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর জালালাবাদ ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর সাহেদ ইকবালসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে দিনমজুর মো. দেলোয়ার হোসেন তার বাবা মৃত মোহাম্মদ হোসেনের মালিকানাধীন ৭ শতক জমির ক্ষতিপূরণের টাকা আত্মসাৎ করতে ভুয়া ওয়ারিশ দেখিয়ে তিনটি নামজারি খতিয়ান সৃজনের প্রমাণও পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
এছাড়া ‘ছাত্র সংসদ’ নির্বাচনের উদ্যোগে ভাটা; তারেক রহমান / দেশ পুনর্গঠনে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া জরুরি; বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলার যায় দুই কর্মীর এক প্রতিষ্ঠানে—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।