সরবরাহ বেশি, সংকটের শঙ্কা কম

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। এখানে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।
প্রথম আলো
নতুন ছাত্রসংগঠনের নেতৃত্বেও থাকছেন সাবেক সমন্বয়কেরা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে নতুন যে ছাত্রসংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে, তার সম্ভাব্য নাম ‘বিপ্লবী ছাত্রশক্তি’। এ সংগঠনের নেতৃত্বে থাকছেন কার্যক্রম স্থগিত হওয়া ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’র সাবেক নেতারা। তাঁদের পাশাপাশি এ সংগঠনের সঙ্গে আরও যুক্ত হচ্ছেন ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগী এবং আওয়ামী লীগের শাসনামলে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাধ্য হয়ে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা।
এ ছাড়া কোনো না কোনোভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ততা ছিল, এমন শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ নতুন সংগঠনে থাকছেন। তবে শিবিরের পদধারী কোনো নেতা এই সংগঠনে যুক্ত হচ্ছেন না। ছাত্রসংগঠনটির চারজন উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা বলে এসব বিষয় জানা গেছে।
সমকাল
‘মেয়েটাকে সবার সামনে ধর্ষণ করে দুজন’
‘বাসের ৬ নম্বর সিটে ছিলেন এক মেয়ে। তিনি গানের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলেন। তাঁর মাথায় সিঁদুর ছিল। সঙ্গে ছিলেন স্বামী ও ভাই। দুই ডাকাত ওই মেয়েকে টেনেহিঁচড়ে বাসের পেছনের সিটে নিয়ে যায়। ওই দুইজনের একজনকে শ্যামল বলে ডেকেছিল তাদের এক সঙ্গী। সে পাতলা গড়নের। নীল কোট পরা ছিল। আরেকজন ছিল সাদা চেক শার্ট পরা। এই দুইজন সবার সামনে মেয়েটাকে ধর্ষণ করে। অন্য নারীদের শরীরের স্পর্শকাতর স্থানেও স্পর্শ করে ডাকাতরা। আর ওই মেয়ের শরীরের বিভিন্ন স্থান রক্তাক্ত করে। তাঁর মুখের দিকে তাকানোর মতো অবস্থা ছিল না।’
গলার স্বর একটু নিচুতে নামিয়ে কথাগুলো বললেন রাজশাহী জেলার এক নারী। তিনি গত সোমবার রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। কথা বলতে গিয়ে ভয়ে কাঁপছিলেন। কারণ, সেদিন রাতে ওই বাসে তিনিও ছিলেন। ডাকাতরা তাঁর শরীরও স্পর্শ করে এবং টাকা ও গহনা ছিনিয়ে নেয়।
কালের কণ্ঠ
রোজা ঘিরে রেকর্ড নিত্যপণ্য আমদানি হয়েছে। এ সময়ের বাড়তি চাহিদা মেটাতে এরই মধ্যে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, চিনি, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন পণ্যের বিপুল মজুদ নিশ্চিত করেছেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা। ফলে রোজায় অতিমুনাফালোভী চক্র যেভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে ভোক্তার পকেট কাটে, এবার এ আশঙ্কা নেই; বরং দাম আরো কমতে পারে। তথ্য-উপাত্ত এবং ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা এমন আভাসই দিচ্ছেন।
তবে পর্যাপ্ত আমদানির মধ্যেও চোখ রাঙাচ্ছে বোতলজাত সয়াবিন তেল। বাজারে এ পণ্যটির সংকট এখনো কাটেনি। হাতেগোনা দু-একটি দোকানে বোতলজাত তেল পাওয়া গেলেও সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি রাখা হচ্ছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল সংকটে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে খোলা সয়াবিন তেলও।
প্রথম আলো
ব্যাংকের সুদ আয়কে ছুঁয়ে ফেলছে বিনিয়োগ আয়
ব্যাংকের মূল ব্যবসা সুদ আয়। কম সুদে মানুষের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করে সেই টাকা বেশি সুদে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করে ব্যাংকগুলো। আমানতের সুদ ও ঋণের সুদের ব্যবধানই ব্যাংকের আয়ের প্রধান উৎস। এ কারণে আমানতের সিংহভাগ অর্থ ব্যাংকগুলো ঋণ দিয়ে থাকে।
কয়েক বছর ধরে ব্যবসা–বাণিজ্য ও শিল্প খাতের বিনিয়োগের স্থবিরতার কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের চাহিদা কমে গেছে। এ কারণে ব্যাংকের মূল ব্যবসা সুদ আয় কমেছে। আবার নানা ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রেও ব্যাংকগুলো কিছুটা লাগাম টেনেছে। তবে আমানতের অর্থ অলস ফেলে রাখেনি ব্যাংকগুলো। ঋণের বদলে সরকারি ট্রেজারি বিল–বন্ডে বিনিয়োগ করে ভালো মুনাফা করেছে এসব ব্যাংক। ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর মূল ব্যবসা সুদ আয়কে প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছে বিনিয়োগ আয়।
আরও পড়ুন
যুগান্তর
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতে রীতিমতো ‘লুটপাটের মহোৎসব’ হয়েছে। একসঙ্গে এত ব্যাংক লুট বিশ্বের কোথাও হয়নি। নজিরবিহীনভাবে পাচার হয়েছে এসব টাকার সিংহভাগ। আশঙ্কাজনভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। এতে অতি মাত্রায় দুর্বল হয়ে পড়েছে গোটা ব্যাংক খাত। এরপর থেকেই দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে শুরু হয় ‘রক্তক্ষরণ’। যা এখনো অব্যাহত। এসব নীতিবহির্ভূত কর্মকাণ্ডে সহায়তা করেছেন ব্যাংক ও অর্থনীতি সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক তিন গভর্নর-ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির ও আব্দুর রউফ তালুকদার। তাদের নীতিগত ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ব্যাংক দখল, লুট, বড় বড় জালিয়াতির ঘটনা ঘটে। ব্যাংক বিনাশে আওয়ামী দুষ্কর্মের এই তিন দোসর ‘শিক্ষিত তস্কর’ হিসাবে সবার কাছে পরিচিত। তাদের বিচারের দাবিও উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। আলোচিত রিজার্ভ চুরিসহ অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতে লুটপাটের প্রথম সুযোগ করে দিয়েছেন ড. আতিউর রহমান। তিনি সরকারের পতনের আগেই দেশত্যাগ করেন। ফজলে কবিরের আমলে আতিউরের প্রণীত নীতির মাধ্যমে অপকর্মের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। শুরু হয় ব্যাংক দখল। আর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে অর্থনীতি ও ব্যাংকে নজিরবিহীন লুটপাট ও টাকা পাচারের ঘটনা ঘটে। এমনকি তিনি নিজেই উদ্যোগী হয়ে ব্যাংক দখলে সহায়তা করেন।
কালবেলা
আত্মীয় কোটায় ঠিকাদারিতে একচ্ছত্র আধিপত্য এনডিইর
সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরে ২০১৭ সালের শেষদিকে ঠিকাদারি কাজ শুরু করে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স (এনডিই)। এরপর মাত্র ছয় বছরের ব্যবধানে ৮ হাজার ৬৫০ কোটি টাকার কাজ বাগিয়ে নেয় প্রতিষ্ঠানটি। পাশাপাশি গণপূর্ত অধিদপ্তর ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজও পেয়েছে এনডিই। সব মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানটি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গত ১৫ বছরে প্রায় ২১ হাজার কোটি টাকার মতো কাজ হাতিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিগত সরকারের আমলে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী এক সদস্যের আত্মীয়তার সুযোগ নিয়ে ঠিকাদারিতে আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করেন এনডিইর মালিক রায়হান মুস্তাফিজ। এরপর নামে-বেনামে ক্ষমতাশালীদের সঙ্গে যোগসাজশ করে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন ঠিকাদারিতে। অভিজ্ঞতা ছাড়াই সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) একের পর এক হাতিয়ে নেন মেগা প্রকল্পের কাজ। এনডিইর কাজ নিয়ে ২০২৩ সালে প্রশ্ন তুলেছিল ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এর মধ্যে গত আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের সরকার পতন হলেও প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে নিজের আধিপত্য ঠিকই ধরে রেখেছেন মুস্তাফিজ, বাগিয়ে নিচ্ছেন একের পর এক কাজ। তবে নিজের প্রতিষ্ঠানের কালিমা ঢাকতে এখন জয়েন্ট ভেঞ্চারে নিচ্ছেন তুলনামূলক পরিচ্ছন্ন প্রতিষ্ঠানকে।
কালের কণ্ঠ
দেশের ব্যাংকগুলো থেকে গত দেড় দশকে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই এখন আর ফেরত আসছে না। এর প্রভাবে সরকারি-বেসরকারি প্রায় সব ব্যাংকেরই খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বরেই ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হিসেবে স্বীকৃত খাতটির ৩০ শতাংশেরও বেশি ঋণ এরই মধ্যে খেলাপির খাতায় উঠে গেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।
মানবজমিন
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মানুষের মধ্যে বড় ধরনের আশা জেগেছিল। দখল-চাঁদাবাজি আর হবে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে। কিন্তু সরকারের দায়িত্ব নেয়ার ছয় মাসেও মানুষের সেই আশা খুব একটা পূরণ হয়নি। বরং নতুন করে দখল-চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ কোনো কোনো এলাকার মানুষ। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বেড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা দৃশ্যমান নয়। সরজমিন ঢাকার পাশের চারটি জেলা ঘুরে এমন চিত্রই মিলেছে। গত দুইদিন এসব জেলার নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে মিলেছে তাদের উদ্বেগের তথ্য। মানুষ মনে করছে, সরকারের জন্য শুরুতে পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন ছিল। কিন্তু ছয় মাস পর সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা। কিন্তু অবস্থা খুব একটা বদলায়নি। নতুন করে অপরাধীরা মাঠে নেমেছে। তাদের ভয় দেখানোর জন্য বা আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের উদ্যোগ কার্যকর হচ্ছে না। ঘোষণা দিয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট নিয়েও সন্দিহান অনেকে।
সমকাল
গ্যাসের দাম দ্বিগুণ হলে শিল্প থাকবে না
গ্যাসের দাম দ্বিগুণের বেশি বাড়ানোর প্রস্তাব কার্যকর হলে দেশে কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান থাকবে না। নতুন করে কোনো শিল্প গড়ে উঠবে না। গতকাল রোববার পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ ও ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত সেমিনারে উদ্যোক্তারা এভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। ‘জ্বালানি সহজলভ্যতায় নীতি এবং শিল্প প্রতিযোগিতায় এর প্রভাব’ শীর্ষক সেমিনার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত হয়।
গত ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কাছে শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দেয় পেট্রোবাংলা। এতে শিল্পে নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়। তবে পুরোনোদের ক্ষেত্রে কিছুটা ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়। দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আমলে নিয়ে আগামী বুধবার শুনানি ডেকেছে বিইআরসি।
বণিক বার্তা
আইন-শৃঙ্খলার দুর্বলতায় ঝুঁকিতে প্রত্নসম্পদ
মাঠে আগের মতো সক্রিয় নেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এক প্রকার অরক্ষিত হয়ে পড়েছে প্রত্নতাত্ত্বিক সাইটগুলো। এসব স্থান থেকে প্রত্নসম্পদ চুরি ও পাচারের ঝুঁকি বেড়েছে। গত কয়েক মাসে সীমান্ত দিয়ে পাচারের সময় উদ্ধার হয়েছে মূল্যবান পাথরের মূর্তিসহ বেশকিছু প্রত্নসম্পদ। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারীসহ সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, যা উদ্ধার হয়েছে, পাচার হয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি। বিশেষ করে আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সীমান্ত কয়েকদিন পুরোপুরি অরক্ষিত থাকাকালে বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে প্রচুর প্রত্ন ও শিল্পসম্পদ।
প্রথম আলো
ভারতীয় ঋণের প্রকল্প নিয়ে বিপাকে পড়েছে রেল
ভারতীয় ঋণে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প নিয়ে বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। দুটি প্রকল্পে অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পর ছয় বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু ভারত ঋণ ছাড় করেনি। ফলে নির্মাণকাজ শুরু করা যায়নি।
অন্যদিকে রেলওয়েতে ভারতীয় ঋণে দুটি প্রকল্পের কাজ চলছিল। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ওই দুই প্রকল্পে কর্মরত ভারতীয়রা বাংলাদেশ ছাড়েন। সবাই ফেরেননি। ফলে প্রকল্প দুটি বাস্তবায়নের কাজ পুরোদমে শুরু হয়নি। রেলওয়েতে এখন ভারতীয় ঋণে চলমান, অর্থাৎ প্রক্রিয়াধীন ও বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের সংখ্যা সাত। আগে উল্লেখ করা চারটির বাইরে দুটি প্রকল্পের কাজ শেষ, কিন্তু চূড়ান্তভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়নি। একটি প্রকল্প একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে।
এছাড়া উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের গুঞ্জন; উগ্র বামপন্থিদের পেছনে খরচ ২৯ মিলিয়ন ডলার; তারেক রহমান / সরকারের বিভিন্ন ব্যক্তি লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হচ্ছেন—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।