ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ফার্মাসি অ্যালামনাইর ইফতার

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ফার্মাসি অ্যালামনাইয়ের ষষ্ঠ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৯ মার্চ) রাজধানীর বাংলামোটর রূপায়ন ট্রেড সেন্টারে এ ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
আয়োজকরা জানান, প্রতিবছর এ ইফতার মাহফিলকে কেন্দ্র করে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মাসি বিভাগের শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী এবং অ্যালামনাইদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতিতে মিলনমেলায় পরিণত হয়। এ বছরের আয়োজনে আলোচনা পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মাসি বিভাগের প্রধান ড. আমিরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ও বাংলাদেশের ওষুধের মূল্য নির্ধারণ সম্পর্কিত কমিটির সদস্য সচিব ড. ফারহানা রিজওয়ানসহ আরও অনেকে।
আয়োজন প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরামের সভাপতি মো. আজিবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে ঔষধ সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্বাহী ফার্মাসিস্ট পদ থাকা উচিত। বাংলাদেশে শিগগিরই ডি ফার্মা চালু হতে যাচ্ছে। এতে করে ছাত্রছাত্রীদের আরও অধিক সময়, শ্রম এবং অর্থের প্রয়োজন হবে, তাই ডি ফার্মা কোর্স সম্পূর্ণ করে যাতে যোগ্যতার সঠিক মূল্যায়ন পায়, সেজন্য বাংলাদেশ সরকারের হসপিটাল ফার্মেসি চালু করা উচিত।
তিনি বলেন, হসপিটাল ফার্মেসি চালু হলে দেশের স্বাস্থ্য সেক্টর আরও সমৃদ্ধ হবে। একইসঙ্গে ঔষধের সঠিক ব্যবহারও নিশ্চিত হবে।
জানা গেছে, অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফার্মাসি বিভাগের তিন জন উদ্যোক্তা অ্যালামনাইর হাত ধরে তৈরি হওয়া তিনটি দেশখ্যাত ব্র্যান্ডের যাত্রা এবং সাফল্যগাঁথা গল্প। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সৃষ্টি হয়েছে মেডেক্স বাংলাদেশ নামক ড্রাগ সার্চ ইঞ্জিন’র মতো স্টার্টআপ, এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের মতো অলাভজনক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, এবং সাজগোজ’র মতো ই-কমার্স বিউটি কেয়ার এবং হাইজিন ব্র্যান্ড।
টিআই/এসএসএইচ