চিনির বদলে লবণ

একজন মুদির দোকানে গেছে চিনি কিনতে। দোকানদার প্যাকেট করতে যাচ্ছিল এমন সময়...
ক্রেতা : সেকি! আমি তো আপনাকে চিনি দিতে বলছি। আপনি আমাকে লবণ দিচ্ছেন কেন?
বিক্রেতা : কই! আমি তো আপনাকে চিনিই দিচ্ছি।
ত্রেতা : তাহলে বস্তার গায়ে ‘লবণ’ লেখা রয়েছে কেন?
বিক্রেতা : যাতে করে পিঁপড়ারা বুঝতে না পারে!

***
তুই একটা পাগল

একদিন ছোট্ট রনিকে তার স্কুলের শিক্ষক বাসা থেকে ৩টি ফলের নাম লিখে আনতে বললেন! বল্টু বাসায় গিয়ে তার চাচাকে জিজ্ঞেস করল-
রনি : চাচা ৩টা ফলের নাম বল?
চাচা : তোর বকবক শোনার জন্য আমার হাতে সময় নাই।

রনি : ভাইয়া ২টা ফলের নাম বল।
ভাইয়া : গার্লফ্রেন্ডের ফোন আসবে এখন, জলদি এখান থেকে ভাগ।

রনি : দাদু একটা ফলের নাম বল।
দাদু : তুই একটা পাগল।

পরদিন স্কুলে শিক্ষক রনিকে জিজ্ঞেস করল-
শিক্ষক : ৩টা ফলের নাম লিখে আনছ?
রনি : জি স্যার।
শিক্ষক : বল।
রনি : তোর বকবক শুনার জন্য আমার হাতে সময় নাই।
শিক্ষক : কী? চল প্রিন্সিপ্যালের কাছে।
রনি : গার্লফ্রন্ডের ফোন আসবে এখন, জলদি এখান থেকে ভাগ।
শিক্ষক : কী! জানিস আমি কে?
রনি : তুই একটা পাগল!