আমি নেশার মধ্যে ছিলাম

একটি ইঁদুর মদের গ্লাসে পড়ে গেছে। সেখান দিয়ে একটি বিড়াল যাচ্ছিলো। ইঁদুর বিড়ালকে বলছে-

ইঁদুর : তুমি আমাকে এখান থেকে বাহির করো। তারপর যদি ইচ্ছে হয় তুমি আমাকে খেয়ে ফেলো।

বিড়াল লাথি মেরে মদের গ্লাস ভেঙে ফেললো। ইঁদুর বের হয়েই দৌড় শুরু করলো। তখন বিড়ালের রাগ উঠে যায়। রেগে গিয়ে বলল-

বিড়াল : শালা মিথ্যাবাদী, ধোকাবাজ, বেঈমান। তুই তো বলেছিলি আমাকে এখান থেকে বাহির করো। তারপর ইচ্ছে হলে খেয়ে ফেলো।

ইঁদুর : রাগ করিস না দোস্ত, তখন তো আমি নেশার মধ্যে ছিলাম।
***

তিন : চুমু দিলে মারবে
খালা তার পিচ্চি ভাগ্নেকে বলল-
খালা : এসো খোকন চুমু দিয়ে যাও।
ভাগ্নে : না চুমু দিলে তুমি আমায় মারবে।
খালা : চুমু দিলে তোমায় মারব কে বলল?
ভাগ্নে : কেন, একটু আগে দরজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম তুমি আব্বুকে চড় মারলে।

****
আকাশের চাঁদটা এনে দাও
মেয়ে : তুমি আমাকে ভালোবাসো?
পল্টু : অনেক ভালোবাসি।
মেয়ে : তুমি আমার জন্য কী করতে পারো?
পল্টু : তোমার জন্য আমি সবকিছু করতে পারি।
মেয়ে : তাহলে আমাকে আকাশের চাঁদটা এনে দাও।
পল্টু : ঈদ কি তোর বাপের মুখ দেইখা করুম?

****

এতো বড় সর্বনাশ করবেন না
ক্লাসে ইংরেজি শিক্ষককে এক ছাত্র বলল-
ছাত্র : স্যার, ‘নাটুরে’ মানে কী?
শিক্ষক : আজ ঠিক মনে পড়ছে না, কাল তোকে বলে দেবো!

ঘরে গিয়ে তিনি অভিধান ঘেটেও ‘নাটুরে’ শব্দটি খুঁজে পেলেন না! পরদিন ছাত্রটি আবার জানতে চাইলো-
ছাত্র : ‘নাটুরে’ মানে কী?
শিক্ষক : কাল বলবো।

ছাত্রটি রোজ একই কথা জিজ্ঞাসা করতে থাকলো। রোজকার এই টেনশনে শিক্ষকের তো একেবারে নাজেহাল অবস্থা! শেষে একদিন তিনি বললেন-
শিক্ষক : ঠিক আছে, আগে তুই ‘নাটুরে’ স্পেলিংটা বল।
ছাত্র : NATURE.

এবার তো শিক্ষকের মাথায় রক্ত উঠে গেল। তিনি প্রচণ্ড রেগে ছাত্রকে বললেন-
শিক্ষক : আমাকে বোকা বানাচ্ছিস? ‘নেচার’কে ‘নাটুরে’ বলিস। দাঁড়া, তোকে টিসি দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।
ছাত্র : এতো বড় সর্বনাশ করবেন না, তাহলে আমার ‘ফুটুরে’টাই খারাপ হয়ে যাবে।