শনিবার থেকে বন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চালু হয়

ভ্যারিয়েন্ট ও ফাঙ্গাস সংক্রমণ রোধে ৫ দিন বন্ধ থাকার পর দেশের একমাত্র চতুর্দেশীয় পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চালু হয়েছে। শনিবার (৫ জুন) দুপুরে পঞ্চগড় আমদানি-রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে পাথর আমাদানি না হলেও বেলা ১১টার পর থেকে ভারত, নেপাল ও ভুটান থেকে ভুট্টাসহ বিভিন্ন কৃষিপণ্য নিয়ে কিছু ট্রাক ভারতের ফুলবাড়ি-বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এ বন্দরে পাথরের আমদানি বেশি হলেও আজ পাথরের কোনো ট্রাক বন্দর দিয়ে দেশে প্রবেশ করতে দেখা যায়নি।

শুক্রবার সপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় শনিবার থেকে বন্দরের আমদানি-রফতানি কার্যক্রম চালু হয়। তবে বন্দর দিয়ে পাথর আমদানি হবে কি না, এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্তের কথা এখনো জানাননি ব্যবসায়ীরা।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় আমদানি-রফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মেহেদী হাসান খান বাবলা বলেন, আমাদের পত্রানুযায়ী গতকাল বন্দরের বন্ধের শেষ দিন ছিল। আবার শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে বন্ধ ছিল। শনিবার সকাল থেকে বন্দরে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী ভারতীয় গেট খোলা হয়েছে। আগের মতো আগে রফতানি হবে এবং পরে আমদানি শুরু হবে।

তিনি বলেন, আমরা সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা আমদানি-রফতানি চালু রাখতে চাই। প্রথম দিন হয়তো খুলতে একটু দেরি হয়েছে। তবে পরদিন থেকে যথারীতি খোলা থাকবে বন্দর। আজ পাথর সম্ভবত ঢুকবে না, শুধু কমার্শিয়াল ঢুকবে। কারণ, পাথরের গাড়ি টেন্ডার করা নাই। আজ টেন্ডার হলে কালকে ঢুকবে পাথর।

মো. রনি মিয়াজী/এনএ