সিরাজগঞ্জে সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় জনজীবন বিপর্যস্ত
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে সকাল ৬টায় ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল। এদিন বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার।
এর আগে বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। যা চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল।
বিজ্ঞাপন
গত ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) সকাল ৯টা তে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন দেশের ৭টি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে বলে জানিয়েছিল বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তার মধ্যেও ছিল সিরাজগঞ্জ জেলা।
তীব্র শীত ও কুয়াশায় সাধারণ মানুষ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। সকালের কুয়াশায় যানবাহন চলাচল করছে ধীরগতিতে এবং বাতাসের কারণে মানুষজন আরও বিপাকে পড়েছেন। তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে কুয়াশার প্রভাব কমে যাচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
তাড়াশ পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, রোববার সকাল ৬টায় ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়। সকাল ৯টায় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছে। এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড।
কৃষক ফিরোজ হাসান বলেন, দিন যত যাচ্ছে, শীত তত বেশি অনুভব হচ্ছে। সকালের কুয়াশায় সামান্য দূরের কিছুও দেখা যায় না। মাঠে কাজ করা আরও কঠিন, তবুও জীবিকার প্রয়োজনে বের হতেই হচ্ছে। আজ বেলা যত বাড়ছে, কুয়াশার প্রভাব সময়ের সাথে সাথে কমে যাচ্ছে।
আরকে