ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র সেকশন ক্যাম্পাসে ম্যাগি নিবেদিত ডিপিএস এসটিএস শেফ মিনিস্টারের গালা রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ গালা রাউন্ডের কো-স্পন্সর এবং সহযোগী স্পন্সর ছিল যথাক্রমে বেঙ্গল মিট ও ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ-মোনাশ কলেজ প্রোগ্রাম।  

ডিপিএস এসটিএস শেফ মিনিস্টার অনুষ্ঠানটি মায়েদের জন্য এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেখানে তারা অংশ নিয়ে রান্না সংক্রান্ত দক্ষতা প্রদর্শন করেন। প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে ঢাকা শহরের শীর্ষস্থানীয় শেফদের নিয়ে মোট তিনটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীদের কমপক্ষে একটি কর্মশালায় অংশগ্রহণকে বাধ্যতামূলক করা হয়। 

সর্বমোট ১ হাজার ৫শ জন মা এ কর্মশালায় নিবন্ধন করেন। লে মেরিডিয়ান ঢাকার শেফ লেভেন্ত কারাহানের তত্ত্বাবধানে প্রথম কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। গ্রেট কাবাব ফ্যাক্টরির শেফ জাহিদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে দ্বিতীয় কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়। স্বনামধন্য শেফ, সার্টিফায়েড ফিটনেস ও নিউট্রিশন কোচ ও ফিট ফুড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সিমরা খানের তত্ত্বাবধানে সরাসরি উপস্থিতিতে ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র সেকশন ক্যাম্পাসে (ইন-পারসন) তৃতীয় কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয় । 

এ কর্মশালা ও কয়েক রাউন্ড শেষে আজ বৃহস্পতিবার গালা রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়। অনেক মায়েরা গালা রাউন্ডে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেন; এর মধ্যে ৫০ জন মা এ গালা ইভেন্টে অংশ নেওয়ার সুযোগ পায়।  

গালা ইভেন্টে বিজয়ীদের নামও ঘোষণা করা হয়। তামান্না রিফাত খান চ্যাম্পিয়ন মাদারের শিরোপা জিতে নেন। পুরস্কার হিসেবে তার হাতে প্রফেশনাল সার্টিফিকেট ও ট্রফি তুলে দেওয়া হয়। প্রাইজ মানি হিসেবে চ্যাম্পিয়ন মাদারকে এক লাখ টাকা দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতায় প্রথম ও দ্বিতীয় রানার্স-আপ নির্বাচিত হন যথাক্রমে তাসনিমা আক্তার এবং এহমেরিন রুবাবা। তাদের হাতে ট্রফি ও সনদ তুলে দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারী সকল মায়েদের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সনদ ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।  

এনএফ