নাতির বয়স ১৭। তার বন্ধুর বয়স ২৪। আর সেই বন্ধুর প্রেমেই পাগল ৬১ বছরের দাদি। শেষ পর্যন্ত সেই যুবককে বিয়েও করলেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ দেখানো হলো সেই বিয়ের অনুষ্ঠান। তবে আফসোস করে নববধূ বলছেন, ‘রাস্তায় বেশির ভাগ মানুষ আমার স্বামীকে আমার নাতি বলে ডাকছে। এটা ভালো লাগে না।

শেরিল ম্যাকগ্রেগরের নাতির একটি খাবারের দোকান রয়েছে। সেই দোকানেই কাজ করতেন কোরান ম্যাককেইন। মাত্র ১৫ বছর বয়সে শেরিলের সঙ্গে পরিচয় হয় কোরানের। কারণ, কোরান তার ছেলের দোকানে কাজ করতে শুরু করেন ওই বয়সে। সেটা ২০১২ সাল। সেই যোগাযোগ প্রাথমিকভাবে গড়ে উঠলেও শেষে তা বন্ধ হয়ে যায়। ফের ২০২০ সালে গড়ে ওঠে যোগাযোগ। তখন থেকে নিয়মিত কথা হয় তাদের। শেষে এক দিন একটি ক্যাফেতে হঠাৎ আংটি নিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেন কোরান।

কোরান বলেছেন, শেরিল খুবই নরম মনের মানুষ। তিনি সুন্দরী, সৎ ও আবেগপূর্ণ। এ কারণেই তাকে আমার পছন্দ হয়। আমি যখন তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিই, তখন উনি অবাক হয়েছিলেন। এর আগে একবারও বিয়ের সম্পর্কে আবদ্ধ হননি শেরিল। এত দিন পর সম্পর্কে আসতে পেরে শেরিল খুশি। একা মায়ের দায়িত্ব পালন করেছেন শেরিল। তার সাত সন্তান রয়েছে। সন্তানরা সবাই এই সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে। আপাতত বিয়ের আনন্দে মেতে রয়েছে পরিবার।

এসকেডি