যার শুরু আছে, তার শেষও রয়েছে। মানুষ যখন কোনো একটি কাজ শুরু করেন তখন সেই কাজটি দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করতে চান। কিন্তু শেষ করার এই তাড়া থাকে বলেই কাজটি সফলতার মুখ দেখে না। এজন্য দরকার কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা।

শুরু হওয়া কাজ কীভাবে সম্পন্ন করতে হয়, সে উপায় আজ বাতলে দেবো আপনাদের-

অনেকে কাজ শেষ করতে পারবেন না এই ভয়ে কাজটাই শুরু করেন না। কাজ শেষ না করতে পারার ভয়ের কারণে যদি কাজ শুরুই না হয়, তাহলে কাজটি বোঝার মতো ঝুলে থাকে। ফলে কাজ শেষ করার আরেকটি সূত্র হলো কাজ শুরুর ব্যাপারে ভয় না করা। 

কাজ সম্পন্ন করার ইচ্ছা

যে কোনো কাজ শুরু করার পর তা শেষ করার জন্য ইচ্ছাটাই গুরুত্বপূর্ণ। কথায় আছে, ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। এক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। নিজের প্রতি আস্থা রাখুন। নিজেকে বারবার বলতে থাকুন ‘কাজটি শেষ হয়ে যাবে।’ তাহলেই কাজটি শেষ হয়ে যাবে। 

পরিকল্পনা করুন

কাজ শেষ করার জন্য কিছু পরিকল্পনা করুন। কাজ শেষে কী করবেন সেই পরিকল্পনা করে রাখলে কাজের উদ্দীপনা বাড়ে। প্রয়োজনে কাজটিকে বিভিন্ন অংশে ভাগ করে নিন। তাহলে সহজেই কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। 

শুরু করুন

অনেকে কাজ শেষ করতে পারবেন না এই ভয়ে কাজটাই শুরু করেন না। কাজ শেষ না করতে পারার ভয়ের কারণে যদি কাজ শুরুই না হয়, তাহলে কাজটি বোঝার মতো ঝুলে থাকে। ফলে কাজ শেষ করার আরেকটি সূত্র হলো কাজ শুরুর ব্যাপারে ভয় না করা। 

সময়সীমা তৈরি করুন

কাজটি শেষ করার সময়সীমা তৈরি করুন। নিদির্ষ্ট কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে কাজটি খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব। কাজকে একাধিক অংশে বিভক্ত করে নিলে কাজটি যথাসময়ে শেষ হয়। কাজ শেষ করার এটি একটি দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত পন্থা। 

যে কোনো কাজ শুরু করার পর তা শেষ করার জন্য ইচ্ছাটাই গুরুত্বপূর্ণ। কথায় আছে, ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। এক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। নিজের প্রতি আস্থা রাখুন। নিজেকে বারবার বলতে থাকুন ‘কাজটি শেষ হয়ে যাবে।’ তাহলেই কাজটি শেষ হয়ে যাবে। 

হাল না ছাড়া

অনেকের মধ্যে কাজটি কোনো রকমে শেষ করার প্রবণতা থাকে। কাজ শেষ করার জন্য তাড়াহুড়া করে থাকেন। এটি ভুল ধারনা। কারণ কাজ শুধু শেষ করলেই চলবে না, সেটি সম্পন্ন করা উচিত। আর সে কারণে কাজ শেষ হলে একবার কাজটি যাচাই করে নেয়া উচিত। প্রয়োজনে সময় নিন। তবুও কাজ শেষ না করে হাল ছাড়া যাবে না।

এইচএকে/ আরআর