হাইকোর্টের ফাইল ছবি

পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম যথার্থভাবে করার জন্য জনবল বৃদ্ধি কেন করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অফিস ও গবেষণা, প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না-  রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।

রোববার (১০ জানুয়ারি) বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

বুড়িগঙ্গার পানি দূষণ বন্ধে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) করা জনস্বার্থের মামলায় সম্পূরক আবেদনে এ রুল জারি করা হয়।

রুল জারির পাশাপাশি ছয় সচিবকে এ মামলায় পক্ষভুক্ত করেছেন আদালত।

তারা হলেন- মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি সচিবালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী সচিবালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন, অর্থ ও পরিবেশ সচিব।

আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন- আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাইনুল হাসান ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আমাতুল করিম।

মনজিল মোরসেদ বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরে প্রয়োজনীয় জনবল বৃদ্ধি না করলে বিদ্যমান আইনগুলো অকার্যকর হয়ে যাবে। যে কারণে পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগের নির্দেশনা চেয়ে সম্পূরক আবেদন করে করা হয়েছিল। আদালত রুল দিয়েছেন। পাশাপাশি ছয় সচিবকে এ মামলায় পক্ষভুক্ত করেছেন।

এমএইচডি/এফআর