ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, প্রয়াত ক্রিকেটার রুবেল জাতীয় দলের খেলোয়াড় ছিলেন, এটাই তার সবচেয়ে বড় পরিচয়। রুবেল ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। ক্রিকেটার রুবেলের কবরটি দায়িত্ববোধ থেকেই দ্রুততম সময়ে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিয়েছি।

বুধবার (১৭ জুলাই) রাজধানীর গুলশান-২ এ নগর ভবনে ক্রিকেটার রুবেলের কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের অনুমোদনের চিঠি তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরকালে ডিএনসিসি মেয়র এ কথা বলেন। রুবেলের স্ত্রী ফারহানা রহমান চৈতি ডিএনসিসি মেয়রের হাত থেকে কবর সংরক্ষণের অনুমোদনের চিঠিটি নেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, রুবেল জাতীয় দলের খেলোয়াড় এবং মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্লু-ব্যাজ পুরস্কার পেয়েছেন। রুবেল মারা যাওয়ার পর তার পরিবারের আকুতি ছিল কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের। আমরা পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ৯০ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে অনুমোদনের চিঠি হস্তান্তর করতে পেরেছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই জানি প্রধানমন্ত্রী খেলাপ্রিয় একজন মানুষ। খেলোয়াড়দের যেকোনো সমস্যা তিনি খুব গুরুত্বসহ দেখেন। রুবেলের পরিবার প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আকুতি জানিয়েছিলেন কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের। সেটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুততম সময়ে আমরা কাজটি সম্পন্ন করেছি। রুবেলের একমাত্র ছেলে তার বাবার স্মৃতি স্মরণ করতে পারবে।

চিঠি হস্তান্তরকালে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজাসহ রুবেলের পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এএসএস/আরএইচ