ছবি : সংগৃহীত

০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।

ব্যাংক খাতের বাইরে বা মানুষের হাতে নগদ অর্থের অঙ্ক ২ লাখ ৬৮ হাজার ১৮১ কোটি টাকা, যা ২০২১ সালে ছিল ২ লাখ ১০ হাজার ৭২৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে মানুষের হাতে নগদ অর্থের অঙ্ক বেড়েছে ৫৭ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা, যা ২১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এর পাশাপাশি আজকের জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো একবার দেখে আসি—

যুগান্তর

মানুষের হাতে নগদ টাকা ২ লাখ ৬৮ হাজার কোটি

২০২০ সালে মানুষের হাতে রাখা অর্থের অঙ্ক ছিল ১ লাখ ৮৭ হাজার ৪৬২ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ২০২১ সালে হাতে নগদ অর্থ বেড়েছিল ২৩ হাজার ২৬১ কোটি টাকা বা ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।

আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য দুই লাখ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার পরিকল্পনা থাকলেও আর্থিক সংকটের কারণ দেখিয়ে সেখান থেকে সরে এসেছে সরকার।

প্রথম আলো

ইভিএম রক্ষণাবেক্ষণে এবার ৪০ কোটি টাকা চায় ইসি সচিবালয়

২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ইভিএম কেনার জন্য ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার পাঁচ বছর মেয়াদি একটি প্রকল্প নেয় নির্বাচন কমিশন। ‘নির্বাচনব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তি প্রয়োগের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার’ প্রকল্পের আওতায় দেড় লাখ ইভিএম কেনা  হয়। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী জুনে।

আরও পড়ুন >>> সন্নিকটে সংকট, শঙ্কিত কি অর্থনীতি! 

নীলফামারী শহরে যানজট নিরসন ও দুর্ঘটনা রোধে প্রায় দুই বছর আগে সাড়ে ২৩ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কে অন্তত ১২টি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁক আছে।

প্রথম আলো

আট কিমি সড়কে ঝুঁকিপূর্ণ ১২ বাঁক, চলে না ভারী যান

দূরপাল্লার ভারী যানবাহনগুলো শহরের ভেতর দিয়ে চলাচল করছে। পাশাপাশি যত্রতত্র দূরপাল্লার বাসের কাউন্টার, অবৈধ ইজিবাইক স্ট্যান্ড ও নসিমন-করিমনসহ অবৈধ যান চলাচলের কারণে শহরে যানজট লেগেই থাকে। তবে ভারী যানবাহনের চালকেরা বলছেন, বাইপাস সড়কে ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক বাঁক থাকায় মালবাহী গাড়ি নিয়ে প্রায়ই সমস্যায় পড়তে হয়। এ জন্য তাঁরা শহরের মূল সড়ক ধরে চলাচল করেন।

খুলনা শহরের তিনটি লিংক রোড নির্মাণের জন্য প্রকল্পের প্রস্তাবটা পড়তে গিয়ে পরতে পরতে হোঁচট খেতে হল। প্রতিটা জিনিসের দাম বাজারদরের চেয়ে অস্বাভাবিক বেশি দেখিয়ে কেনার প্রস্তাব করা হয়েছে। একটা জায়গায় এসে চোখ আটকে গেল।

প্রতিদিনের বাংলাদেশ

চুরির যত আয়োজন

‘সড়কের পাশে যেসব গাছ লাগানো হয়, যেমন শিশু, মেহগনি, কড়ই, অর্জুন, নিম, আকাশমনি ইত্যাদি চারার দাম ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস। যদি ১ হাজার চারা ৩ মাস পরিচর্যাসহ লাগিয়ে নিতে চান, তাহলে আমাদেরকে ১০০ থেকে ১৩০ টাকা করে দিতে হবে।’ দামি গাছের মধ্যে আগর, রক্তচন্দনের বড় সাইজের চারার দাম ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা; তবে এগুলো তো আর রাস্তার পাশে লাগানো হয় না, জানালেন সাইদুল। একই ধরনের তথ্য মিলল ওই এলাকার ইউনিক, ইয়ামিন, গ্রিনপল্লী নার্সারিতেও।

আরও পড়ুন >>> জলবায়ু পরিবর্তন : তলিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশের ১৩ শতাংশ ভূমি

রাজধানীর অদূরে কেরানীগঞ্জে ২০১৭ সালে ঝিলমিল আবাসন প্রকল্পের কাজ শুরু করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। এ প্রকল্পের আওতায় বুড়িগঙ্গার তীরবর্তী ৪৮০ বিঘা জমিতে ৮৫টি বহুতল ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা। এর মধ্যে ৬০টি ভবন হবে ২০ তলাবিশিষ্ট এবং বাকিগুলো ২৫ তলার।

বণিক বার্তা

জলাভূমি ভরাট করে গড়া আবাসন প্রকল্পে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বেশি

ঢাকার পরিবেশ-প্রকৃতি ও জলবায়ু ঝুঁকি বিবেচনায় সেখানে সুউচ্চ ভবন নির্মাণের প্রকল্পটি রাজউকের সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।  ঝিলমিলের মতোই পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের বড় একটা অংশও ভূমিকম্প ও ভূমিধসের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছেন নগর বিশ্লেষকরা।

এছাড়া আ.লীগের চিন্তা, ঢাকায় বিএনপি বসে পড়ে কি না, বিলম্বিত জনশুমারি–উত্তর যাচাই ও কিছু প্রশ্ন, ক্ষতি কমাতে পারেনি ‘লস রিকভারি প্ল্যান’, বিএনপি আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে নিতে চায়, নিট পোশাকই টিকিয়ে রেখেছে রফতানি সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।