ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

সময়ের কাঁটায় ভর করে দুই দশক আগে ফেরা যাক। মুঠোফোন তখনো সবার হাতে হাতে পৌঁছায়নি। ওই সময় মুঠোফোনের গ্রাহক ছিলেন মাত্র ১৩ লাখ ৬৫ হাজার। প্রতি ১০০ জনে গ্রাহক একজন। সময় দেখার জন্য তখনো অপরিহার্য ছিল ঘড়ি। তাতে ২০০৩ সালে দেশে ঘড়ি আমদানি হয়েছিল প্রায় ১০ কোটি টাকার। এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

প্রয়োজন কমলেও বড় হচ্ছে ঘড়ির বাজার

প্রয়োজন না থাকলেও শুধু ফ্যাশনই এই পণ্যটির বাজার বড় করে তুলেছে। শিক্ষার্থী ও তরুণদের মধ্যে ফ্যাশন পণ্য হিসেবে ঘড়ির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। আবার একসময় বিয়েতে উপহার হিসেবে চল থাকলেও এখন বড় প্রতিষ্ঠানগুলো নানা উপলক্ষে ডিলার বা গ্রাহকদের উপহার হিসেবে ঘড়ি দিচ্ছে। এসব কারণে দেশে পণ্যটির বাজার বড় হচ্ছে।

আরও পড়ুন >>> দুর্নীতি বনাম আইএমএফের ঋণ 

গত তিন দশকে শিক্ষায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু বাস্তবায়নে বড় ঘাটতি থাকছে, আছে সমন্বয়হীনতা।

প্রথম আলো

শিক্ষায় অনেক পরিবর্তন, মান বাড়ছে কতটা

দেড় দশক আগে মাধ্যমিক স্তরে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। দীর্ঘ সময়েও এই পদ্ধতি শিক্ষার্থীরা তো দূরের কথা, শিক্ষকদের বড় অংশই তা ঠিকমতো রপ্ত করতে পারেননি।

ময়লা সংগ্রহের কাজ পেতে দরপত্রে অংশ নিতে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন লাগবে। বর্জ্য সংগ্রহকারী ভ্যান সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের জন্য এমনই শর্ত দিয়েছিল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ।

প্রথম আলো

বর্জ্যের টাকার ভাগ চান ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলররা

কেউ ‘শর্ত’ দিয়েছিলেন প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার ভাগ দেওয়ার। কোনো কোনো কাউন্সিলর তো বর্জ্যের কাজ করা আগের প্রতিষ্ঠানকে প্রত্যয়ন দেননি। দিয়েছেন নিজের ভাই, ছেলে কিংবা রাজনৈতিকভাবে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের। এতে দরপত্র কিনেও তা আর জমা দিতে পারেননি অনেক ভ্যান সার্ভিস প্রতিষ্ঠান।

পুরোনো লাইনের পাশাপাশি অবৈধ সংযোগ, আছে নিম্নমানের পাইপের ব্যবহার। রক্ষণাবেক্ষণেরও নেই ঠিক। অপরিকল্পিত রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি চলে বছর জুড়ে। সব মিলিয়ে তিতাসের গ্যাস বিতরণ নেটওয়ার্ক বিপৎসংকুল। যেন ‘তাসের ঘর’।

সমকাল

তিতাসের গ্যাসলাইন যেন ওত পাতা বিপদ

জীর্ণ লাইনের পাইপ ফেটে গ্যাস বেরিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা, বিকট শব্দে বিস্ফোরণ। নিভে যাচ্ছে মানব প্রাণ। বিস্ফোরক অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গেল পাঁচ বছরে তিতাসের আওতাধীন এলাকায় গ্যাস পাইপলাইনজনিত ১৪ দুর্ঘটনায় ৫৮ জনের জীবন গেছে। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ।

রাজধানীর পুরান ঢাকার সিদ্দিকবাজারে এখনো প্রাণচাঞ্চল্য ফেরেনি। ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি ধসে পড়ার শঙ্কা রয়েছে। তা ঠেকাতে বিস্ফোরণের ষষ্ঠ দিন রোববারও চলছিল নানা প্রক্রিয়া।

যুগান্তর

তিতাসের দাবি বিস্ফোরণ গ্যাস থেকে নয়

একটি এই বিস্ফোরণ হওয়া ভবনের, অন্যটি পার্শ্ববর্তী ভবনের। যা পুরোপুরি অক্ষত অবস্থায় আছে। আমাদের আগে তিতাস গ্যাসের একটি বিশেষজ্ঞ টিম ভবন পরিদর্শন করে প্রতিবেদন দিয়েছে। সে প্রতিবেদনেও গ্যাসের আলামত নেই।

ফেব্রুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এটিকে‘অস্বস্তিকর বা অতিরিক্ত নয়’ বলছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।

প্রথম আলো

৪৭ পণ্যের মধ্যে ২৬টিরই দাম বাড়ল, মূল্যস্ফীতিও বাড়তি

টানা পাঁচ মাস কমার পর মূল্যস্ফীতি আবার বাড়ল। সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে, ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

আরও পড়ুন >>> এই মৃত্যু উপত্যকাই আমার দেশ! 

মিথ্যা তথ্য দিয়ে অথবা কাগজপত্র জাল করে ব্যাংকিং চ্যানেলে এবং হুন্ডিতে নিজেরা অর্থ পাচার করেছে। অন্যকেও একইভাবে অর্থ পাচার করতে সহযোগিতা করেছে। অর্থ পাচারে জড়িত এমন নতুন ৫২৮ ব্যক্তির নামের তালিকা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

দেশ রূপান্তর

অর্থ পাচারে নতুন ৫২৮ নাম

হুন্ডিতে মানি এক্সেচেঞ্জারের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচার হয়েছে। অন্যদিকে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, চিকিৎসা সামগ্রী, তৈরি পোশাক খাতের কাঁচামাল আমদানির মিথ্যা তথ্য দিয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাচার করা হয়েছে। পাচার হওয়া অর্থের একাংশ দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকের চালান আনা হয়েছে।

এছাড়া গরিবের শুধুই হা-হুতাশ; অর্থ পাচার তদন্তে ৭ ক্ষমতা চায় দুদক; এলএনজির সংস্থান হচ্ছে বিল পরিশোধে ডলারের উদ্বেগ কাটছে না; সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।