বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। 

তিনি বলেছেন, ‘বিদেশিরা আগে অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাইলে পাত্তা দিত না, এখন তারাই অ্যাপয়েন্টমেন্ট চান। বিদেশে বাংলাদেশের মানসম্মান অনেক বেড়েছে। সবাই এখন বাংলাদেশকে পাত্তা দিচ্ছে। বিদেশে বাংলাদেশের অনেক গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। এটার মূল কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।’

যুক্তরাজ্য, নেদারল্যান্ডস ও সুইজারল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

করোনার টিকা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ড. মোমেন বলেন, অনেক ধনী দেশ বাংলাদেশকে করোনার টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও টিকা দিচ্ছে না। ড. মোমেন ধনী দেশগুলোকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘অনেকে টিকা দেবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন, কিন্তু দেন না । বলেন টিকা দেবেন, শুধু শুনছি। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। ধনী দেশগুলো করোনা ভাইরাসের অনেক টিকা মজুত করে রেখেছে। এসব টিকার মেয়াদ শেষ হয়ে এলেও তা অন্যদের দিচ্ছে না। আপনাদের লজ্জা হওয়া উচিত।

এ সময় মোমেন বলেন, ‘টিকার বিষয়ে যতটা আশা করেছিলাম ততটা হয়নি। কখনও কখনও তারা টিকা দিচ্ছে। কিছু একটার বিনিময়ে তারা তা দেয়। এ জন্য তারা পরোক্ষভাবে চাপ দেয়। আমাদের লোক মরে যাচ্ছে, এখন টিকা লাগবে; পরে দিলেতো আর কোনো লাভ হবে না।’

সিভিএফে যুক্ত হচ্ছে আরও ১১ সদস্য
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা ৪৮টি দেশের জোট ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সদস্যপদ পেতে নতুন করে আরও ১২টি দেশ আবেদন করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন।

বাংলাদেশ সিভিএফ ফোরামের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে।

এনআই/এনএফ