পরপর দুটো বল, একই জায়গা থেকে একই শটে, একই জায়গায় ক্যাচ। সাকিব আল হাসানের খাতায় যোগ হলো জোড়া উইকেট। তাতে বাংলাদেশও ম্যাচে অবস্থান শক্ত করল আরও।

দুটো উইকেট যেন একে অপরের কার্বন কপি। আয়ান খানকে সাকিব প্রথমে বলটা করেছিলেন ফুলার লেন্থে। দ্রুত রান তোলার তাড়ায় আয়ান ব্যাট চালালেন লং অফে। ব্যাটে বলে ভালোই হলো। কিন্তু সেটা সীমানা দড়ি পেরোবার জন্য যথেষ্ট ছিল না। শুরুতে যতিন্দর সিংয়ের লোপ্পা ক্যাচ ছাড়া মাহমুদউল্লাহ ছিলেন বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়ানো, সে যাত্রায় সুযোগটা হাত গলে বেড়িয়ে গেলেও এবার বেরোলো না। 

পরের বলটা নাসিম খুশিকে একই জায়গায় করেছিলেন সাকিব। নতুন ব্যাটার নাসিমও ব্যাটটা চালালেন আয়ানের মতো করেই। ফলাফলটাও আগের মতোই। সীমানা দড়িতে মাহমুদউল্লাহর হাতে ক্যাচ গেল তার।

ওমান তাতে হারায় সপ্তম উইকেট। আর সাকিব আল হাসান স্পেল শেষ করেন ৪-০-২৮-৩ বোলিং বিশ্লেষণ নিয়ে।