বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে মার্চে শুরু ঢাকা লিগ
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের (ডিপিএল) এবারের আসর মাঠে গড়ানোর কথা ছিল আগামী এপ্রিল মাসে। এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহে ছিল টুর্নামেন্টটির খসড়া সূচি। তবে এক মাস এগিয়ে এসেছে ডিপিএল। মাঠে গড়াবে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে। এজন্য মার্চের শুরুতেই হবে দলবদল। করোনাভাইরাসের মধ্যেও এবার বিদেশি ক্রিকেটার খেলানোর ছাড়পত্র দিয়েছে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিটনের (সিসিডিএম)।
আজ (রোববার) সন্ধ্যায় বিসিবিতে বসেছিল সিসিডিএমের বৈঠক। সেই বৈঠক শেষে সিসিডিএম চেয়ারম্যান গাজী গোলাম মর্তুজা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রিমিয়ার লিগের দলবদল মার্চের ২ ও ৩ তারিখে। আর ১৪ তারিখ ট্রফি উন্মোচন করবো আমরা এখানে। ট্রফিটা উন্মোচনের পর ১৫ তারিখ থেকে টুর্নামেন্ট শুরু হবে। ৪৪ দিনের মধ্যে টুর্নামেন্ট শেষের লক্ষ্য।’
বিজ্ঞাপন
সঙ্গে যোগ করেন গোলাম মুর্তজা, ‘যেহেতু সামনে রোজা আসছে, বাংলাদেশ দলের ব্যস্ত সূচি, মাঠের একটা ব্যাপার আছে। তাই আমরা সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে শেষ করতে চাচ্ছি। প্রিলিমিনারি রাউন্ডে রিজার্ভ নেই, সুপার লিগে আছে। রেজিস্ট্রেশন অফলাইন ও অনলাইনে হবে যথাক্রমে। ভ্যাকসিনেশন ও করোনা নেগেটিভ হওয়া বাধ্যতামূলক।’
এবার ডিপিএলের দলবদল হবে ‘ওপেন’ চুক্তিতে। যেখানে বিসিবি পরার্মশ দিয়েছে, ক্লাবগুলো যে পেমেন্ট করবে, তার প্রমাণ রেখে দিতে। যাতে পরবর্তীতে সমস্যা হলে সেটা দেখাতে পারে। সঙ্গে খেলা হবে তিন ভেন্যুতে। মিরপুর আর বিকেএসপির ৩ ও ৪ নম্বর মাঠ। বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে ফতুল্লাকে।
বিজ্ঞাপন
করোনাভাইরাসের কারণে গত ডিপিএলে ছিল না বিদেশি ক্রিকেটার। এবার আবার বিদেশি খেলাতে পারবে দলগুলো। একাধিক বিদেশি দলে রাখতে পারলেও খেলানো যাবে সর্বোচ্চ একজনকে।
গোলাম মুর্তজা বলছিলেন, ‘আমরা বিদেশি খেলোয়াড় এবার একজন অনুমোদন দিচ্ছি। করোনাভাইরাস পরিস্থিতি ও অন্যান্য দিক বিবেচনায় রেজিস্ট্রেশন আমরা রেস্ট্রিকটেড করিনি। কিন্তু এক খেলায় একজন বিদেশি খেলতে পারবে।’
টিআইএস/এনইউ