এক দিনেই বদলে গেল দৃশ্যপট। বাফুফে ভবনে যার ছিল দোর্দণ্ড প্রতাপ। সেই আবু নাইম সোহাগ এখন যেন নিঃস্ব এক নাম ভবনে। দ্বিতীয় তলায় সাধারণ সম্পাদকের কক্ষে আজ সকাল থেকে নেই সোহাগের নাম। নামফলক থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে দশ বছর সাধারণ সম্পাদক থাকা সোহাগের নাম। 

আবু নাইম সোহাগের যারা ঘনিষ্ঠ ছিলেন সেই এক্সিকিউটিভদের অনেকেই সংবাদমাধ্যম দেখে খানিকটা এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখালেন। নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তারাও সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হতে চান না। ফেডারেশনের নির্বাহী সদস্য মহিদুর রহমান মিরাজ সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ফুটবলের সবচেয়ে সংকটময় পরিস্থিতি বলে মনে করেন, ‘শুধু ফেডারেশন নয়, বাংলাদেশের ফুটবলেরই সঙ্কটময় সময় চলছে’।

আরও পড়ুন: ধোঁয়াশা রেখেই সম্মেলন কক্ষ ছাড়লেন সালাউদ্দিন

কাল সন্ধ্যায় ফিফা থেকে সোহাগের নিষেধাজ্ঞার খবর আসে। এরপর থেকে ফুটবলাঙ্গনে চলছে তোলপাড়। ফুটবল ফেডারেশনের অনেকেই মনে করেন, সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে নাইম সোহাগের এই পরিণতি। সংবাদমাধ্যম সালাউদ্দিনকে আজ সোহাগ ও তার সম্পর্কে নানা প্রশ্ন করতে চাইলেও তিনি সুযোগ না দিয়ে বোর্ড রুম ত্যাগ করেন।

এজেড/এফআই