বাদলকে না করলেও মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের
বাদল রায় ও মোনেম মুন্না/ফাইল ছবি
১২ ফেব্রুয়ারি দেশের ফুটবলে একটি শোকের দিন। সুপারস্টার মোনেম মুন্না ২০০৫ সালের এই দিনে পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন না ফেরার দেশে। বাংলাদেশের ফুটবলে এখন সাফল্য খরাই চলছে। মোনেম মুন্নার হাত ধরেই বাংলাদেশ প্রথম বহুজাতিক টুর্নামেন্ট জেতে। ১৯৯৫ সালে মিয়ানমারে চার জাতির টুর্নামেন্টে মুন্না ছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক।
মুন্নার প্রয়াণের দিন স্মরণ করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। আজ সকালে বাফুফে ভবন প্রাঙ্গনে কোরআন খতম ও বাদ আসর ভবন সংলগ্ন মসজিদে মিলাদ মাহফিল হয় মুন্নার দোয়া কামনায়।
বিজ্ঞাপন
মুন্নার ১৭ তম প্রয়াণ দিবসে স্মরণ করলেও ২২ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশের অন্যতম কিংবদন্তী বাদল রায়ের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। সেই দিনটি বাফুফে কোনো কার্যক্রম তো নয়-ই একটি সৌজন্যমূলক বার্তাও দেয়নি। অথচ বাদল রায় বাফুফের সঙ্গে টানা এক যুগ ছিলেন সহ-সভাপতি এর আগে যুগ্ম সম্পাদকও ছিলেন। বাদল রায়ের খেলোয়াড়ী জীবনের অনেক সতীর্থ এখন ফেডারেশনের নীতি নির্ধারক। নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তাদের মতো পেশাদার ব্যক্তিরাও বাদলের প্রয়াণ দিনটি ভুলে গিয়েছিলেন।
মোনেম মুন্না ও আবাহনী সমার্থক শব্দ। মুন্নার প্রয়াণ দিবসে আবাহনী লিমিটেড এবার ভিন্নভাবে স্মরণ করেছে। সম্প্রতি আবাহনী তাদের ফেসবুক পেজে খুবই সক্রিয়। মোনেম মুন্নাকে স্মরণ করে এক সমর্থকের লেখা প্রকাশ করেছে। সেই লেখায় অনেক মুন্নার অনেক ভক্ত-সমর্থকরা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। বাফুফের ফেসবুক পেজে এখনো মুন্নাকে নিয়ে কোনো পোস্ট চোখে পড়েনি। অবশ্য বাফুফের ফেসবুক পেজের অধিকাংশ পোস্টে সাধারণ ফুটবলপ্রেমীরা মন্তব্য করতেও পারেন না কমেন্টস সেকশন অনেক সময় বন্ধ থাকে বলে।
বিজ্ঞাপন
এজেড/এনইউ