আবারো এক ধাপ এগিয়ে চললাম বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে। টানা ১৪ দিন তানজানিয়ায় ভ্রমণ করে বাই রোডে বাসে করে চলে আসলাম কেনিয়ায়। ১৩৪ নাম্বার দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্টে সিল নিলাম। 

আরোসা থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টায় চলে আসলাম এই বর্ডারে। মিনি বাসে খরচ সাড়ে তিন ডলার। বর্ডার পার হয়ে কেনিয়ায় ঢুকলাম ৮ অক্টোবর দুপুরে। আগে থেকেই ইসরাফিকার ভিসার মেয়াদ থাকায় খুব একটা বেগ পেতে হয়নি। মাত্র ১৫ মিনিটের ভেতর বর্ডারের কাজ শেষ হয়েছে।

এরপর এক বয়স্ক মাদ্রাসা শিক্ষকের সাহায্যে এপারে এসে আরেকটি ছোট মাইক্রোবাসে উঠেছি টাকা পয়সা চেঞ্জ করে। সন্ধ্যা সাতটায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও পৌঁনে আটটায় পৌঁছাই নাইরবি শহরে। সেখানে অ্যাম্বাসেডর হোটেলে উঠি। আগে থেকেই আমার বিশ্ব ট্রাভেলার বড় ভাই আহাদ ভাইয়া এবং তার কলিগ এসেছে আফ্রিকা ভ্রমণে। তাদের সাথে দেখা করে রাতের খাবারটা একসাথে খেয়ে নিই।

৯ অক্টোবর সকালে নাইরবি ঘোরাফেরার করি। ভিলেজ মার্কেট এর ঘানা রেস্টুরেন্টে খাবার খাই। ওখানেই ঘোরাঘুরি করে রাতে ডিনারের জন্য দ্য ট্রাইব হোটেলে খাই। 

এখান থেকে কিছমৌ নামে একটি শহর আছে ওখানে যাব। এখানে কিছু স্কুল কলেজে আমার কিছু সেশন আছে এবং রোটারি ক্লাবের কিছু প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করব। ৪ দিন থাকবো এরপরে আরও অন্য জায়গায় যাব অন্য দেশের উদ্দেশ্যে।

এএ