ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। তবে গাড়ির চাপ বাড়লেও যানজট পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সূত্রধর। তবে ঈদকে ঘিরে মহাসড়কে ঘরমুখো যাত্রীরা হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন। 

বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) বিকেলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর, মদনপুর ও মোগরাপাড়া এলাকায় ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। কাঁচপুর থেকে মেঘনা পর্যন্ত প্রতিটি স্ট্যান্ডে গাড়ির দীর্ঘ সারি হলেও সিগন্যালে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে না চালক ও যাত্রীদের। গত দুই দিনের চেয়ে সড়কে যানজট অনেকটা সহনীয় হয়েছে বলে জানা গেছে।

তবে মহাসড়কে অপেক্ষারত ঘরমুখো মানুষ কাঙ্ক্ষিত গাড়ি পাচ্ছেন না। চাহিদার অনুপাতে গাড়ি আসছে খুব কম। গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া। যারা অগ্রিম টিকেট কাটেননি তাদের বাড়ি ফেরা ভোগান্তিতে পরিণত হয়েছে। 

এদিকে মদনপুর বাসস্ট্যান্ডে দায়িত্বরত হাইওয়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সূত্রধর ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম ইনকামিং ও আউটগোয়িং, এশিয়ান হাইওয়ে ও বন্দর লিংক রোডের সংযোগস্থলে যানবাহনের প্রচুর চাপ রয়েছে। ঘরমুখো মানুষেরা ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম সড়কে ও চট্টগ্রাম থেকে আসা ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের চাপ রয়েছে। যানজট পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। সিগন্যালে কিছু সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। 

আরএআর