অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, রেমিট্যান্স আমাদের বড় খাত। এ বছর আমরা বিশ্বাস করি আমাদের রেমিট্যান্স অনেক বাড়বে। এরই মধ্যে যেসব শ্রমিক বিদেশে গেছেন, তাদের পরিমাণও বেশি। তারা করোনার পরেই গিয়েছেন। তারা সেখানে থিতু হয়ে রেমিট্যান্স পাঠাবেন। রেমিট্যান্স ও রপ্তানির মাধ্যমেই আমাদের মূল চাহিদা পূরণ হবে।

বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুরে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

ডলারের দাম নিয়ে নানান উদ্যোগ নেওয়া হলেও কাজ হচ্ছে না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অপেক্ষা করতে হবে, কাজ হবে। এগুলো কারা করছে, সেখানে কী উদ্দেশ্য আছে জানি না। কী অব্যবস্থাপনা ছিল সেগুলো আমরা দেখছি। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি এগুলো যাতে আর না হয় সেগুলো দেখছি। মার্কেট ডিমান্ডের ওপর ভিত্তি করে সাপ্লাই দিতে হবে, এটা কেউ ঠেকাতে পারবে না।

আরও পড়ুন : ‘আমরা চাকর না’ বলা বিমানের ক্রু বরখাস্ত 

তিনি বলেন, আমরা নিজেরা দেখি ইম্পোর্ট করা প্রয়োজন, আবার প্রাইস বাড়িয়ে ইম্পোর্ট করার ব্যবস্থা করা হয়। যখন বাধা দেওয়া হয় তখন এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে নিয়ে তথ্য গোপন করে এলসি খোলার ব্যবস্থা করা হয়, এগুলো সঠিক নয়। এগুলোর বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে এগুলো করতে না পারে। আমাদের যে খরচ সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, এবং সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রয়োজন, আমাদের দেশে কিছু পণ্য ইম্পোর্ট করতে হয়। এগুলোর জন্য যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন সে পরিমাণ অর্থ আমাদের কাছে আছে। কী পরিমাণ অর্থ লাগবে আমরা সেগুলো কোথায় পাবে সেটি হলো প্রশ্ন।

এসআর/এসকেডি