আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের জ্যৈষ্ঠ সচিব মো. আসাদুল ইসলাম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শুধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার কথাই বলেননি, তিনি অর্থনৈতিক স্বাধীনতার জন্য আর্থিক খাতকে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন।

রোববার (২২ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর চেতনায় ব্যাংকিং সেবা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সচিব এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু কৃষি ব্যাংক, বীমা শিল্প, ক্ষুদ্র ঋণ চালু করে বঙ্গবন্ধু আর্থিক খাতে আমুল পরিবর্তন করে গেছেন বলেও মন্তব্য করেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের জ্যৈষ্ঠ সচিব।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীনের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারে মূখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সচিব ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাহিদুল হক।

মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন বলেন, ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু হয়। কিন্তু তার আগে ১৯২০ সালে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মের মাধ্যমে স্বাধীনতার বীজ রোপন হয়।

সাবেক এ গভর্নর বলেন, বঙ্গবন্ধু অনুধাবন করলেন অর্থনীতি এক মুহূর্তও চলবে না, যদি ব্যাংকিং সেবা না থাকে। তাই তিনি তফসিলি ব্যাংকের মধ্য থেকে ছয়টি ব্যাংক সরকারিকরণ করলেন।

এনআই/ওএফ