স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনালে অংশ নেওয়া দুই দল

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৪ এপ্রিল) জোহানেসবার্গের জু-লেক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে ওইদিন দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ম্যাচটি। এতে নর্থওয়েস্ট প্রভিন্সের ভেন্টারর্সডর্প কিংস ইলেভেনকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে আসে ঘাউটেং প্রভিন্সের ওয়ারিয়র্স একাদশ।

বিকেলে টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে জোহানেসবার্গ শহরের এস.এ সুপার কিংস ও ঘাউটেং প্রভিন্সের ওয়ারিয়র্স একাদশের মুখোমুখি হয়। টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে এস.এ সুপার কিংস। মাত্র ৩৫ বলে ব্যাটসম্যান আরিফ ব্যক্তিগত ১০৪ রানের অপরাজিত এক অনবদ্য ইনিংস খেলেন। সঙ্গে যোগ হয় সোহাগের ব্যাট থেকে আসা ২৫ রান। সব মিলিয়ে ১০ ওভারে এস.এ সুপার কিংসের স্কোর দাঁড়ায় ১৬৮ রানে।

ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো করলেও মাঝপথে হোঁচট খায় ওয়ারিয়র্স। ১৫১ তে এসে থেমে যায় দলটির রানের চাকা। দলের জন্য সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেছেন উইকেট কিপার। শেষার্ধে রানের খাতা ভারী করেন আকবর ও বাবরের জুটি।

খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয় দলের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি তুলে দেওয়া হয়। ফাইনালে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ এবং ম্যাচ অব দ্যা সিরিজ নির্বাচিত হন এস.এ সুপার কিংসের আরিফ। ক্রেস্ট ছাড়াও তাকে জোহানেসবার্গের ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নুরুল্ল্যাহ ও হাছানের পক্ষ থেকে এক হাজার রেন্ড পুরস্কার দেওয়া হয়। অপর হাফ সেঞ্চুরি করা ওয়ারিয়র্স একাদশের মাছুমকে নগদ ৫০০ রেন্ড পুরস্কার দেন জোহানেসবার্গের আরেক ব্যবসায়ী রাসেল মিজি।

এমএইচএস