নাঈম শুরু থেকেই ছিলেন নড়বড়ে। তবে মুনিম শাহরিয়ার অপরপ্রান্তে দ্বিতীয় ওভার থেকে বেশ সাবলীলই ছিলেন। সে কারণে নাঈমের বিদায়ের পরও সমস্যা হয়নি বাংলাদেশের। তবে সেই সাবলীল মুনিমও বিদায় নিয়েছেন রশিদ খানের শিকার হয়ে। এর কিছু পরে সাকিব আল হাসানকেও হারিয়ে খানিকটা বিপদেই পড়ে গেছে স্বাগতিকরা।

মুজিব উর রহমানের করা আগের ওভারে দুটো চার মেরে আড়মোড়া ভাঙার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন মুনিম। তবে সে ইঙ্গিতটা বাস্তবতায় পরিণত করতে পারেননি তিনি।

পরের ওভারেই রশিদ খানকে জায়গা বানিয়ে খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে গেছেন তিনি। আম্পায়ার আউট দিলেও মুনিম রিভিউ, হয়তো আশা করছিলেন লেগ স্টাম্প মিস করবে বলটা, তা আর হয়নি। ফলে ১৮ বলে ১৭ রান করা মুনিমের সঙ্গে একটা রিভিউও হারিয়ে বসে বাংলাদেশ।

তার বিদায়ে উইকেটে এসেছিলেন সাকিব। তবে তিনিও খুব বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। কায়েস আহমেদের টসড আপ বলে সুইপ করতে গিয়ে টপ এজড হয়েছেন, তাতে ফাইন লেগে থাকা মুজিবের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে। ৪৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে এখন কিছুটা বিপদেই বাংলাদেশ।

এনইউ